৫ দিনব্যাপী এই আয়োজনে প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ, দাতা সদস্য ও সহযোগী সদস্যরাসহ প্রায় শতাধিক ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন। ১৯৯১ সালে শাহরাস্তি উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে গঠিত হয় শাহরাস্তি প্রেসক্লাব। এরপর থেকে প্রেসক্লাব নেতৃত্ব কয়েকবার পরিবর্তন হলেও এমন জমকালো আয়োজনের উদ্যোগ কেউ গ্রহণ করতে পারেনি কখনোই ।
বর্তমান সভাপতি মঈনুল ইসলাম কাজলের নেতৃত্বে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সমাজ বিনির্মাণে কাজ করার পাশাপাশি কর্মব্যস্ত সাংবাদিকদের নিয়ে আনন্দ ভ্রমনের ব্যবস্থাও করেছেন। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারী) রাত ১১ ঘটিকার সময় উপজেলা সদরে অবস্থিত শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ের সামন থেকে আতোসবাজি ফুটিয়ে ২ টি বাস যোগে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে স্বপরিবারে রওয়ানা দেন প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ ও সদস্যরা ।
কক্সবাজারে পৌছার পর সদস্যদের মাঝে টি-শার্ট, ব্লেজার, ক্যাপ, কোট পিন, মগ, মহিলাদের শাড়ি বিতরণ করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল।
উপহার সামগ্রী পেয় উচ্ছ্বাসিত বেশীরভাগ নেতৃবৃন্দ লাবনী সী বিচের স্বচ্ছ পানিতে গোসল- সাঁতার ও ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পরে ২ঘটিকায় সময় দুপুরের খাবারের পর কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে লাবনী সী বিচ, সুগন্ধা সী বিচ, ইনানী সী বিচ, ফিসওয়ার্ল্ড, বাণিজ্য মেলাসহ পর্যটন স্পটে ঘুরা ও ফটোসেশন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সবাই।
শাহরাস্তি প্রেসক্লাব সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজলের নেতৃত্বে আনন্দ ভ্রমণে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক স্বপন কর্মকার মিঠুন, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মোঃ হুমায়ুন কবির লিটন, সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান সেন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর মোঃ হেলাল উদ্দিন, সম্মানিত সদস্য ফয়েজ আহমেদ, অর্থ সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক মহিউদ্দিন, সহযোগী সদস্য হাসানুজ্জামান, আমিনুল ইসলাম, রাফিউ হাসান হামজা, হাসান আহমেদ বাবলু, রফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী, জসিম উদ্দিন, শাহআলম ভূঁইয়া, মোসাদ্দেক হোসেন জুয়েল,
মাহমুদুল হাসান, আহসান হাবীব, আবু মুসা আল শিহাব, রকি চন্দ্র সাহা প্রমূখ। এছাড়াও দাতা সদস্য হিসেবে আনন্দ ভ্রমণে উপস্থিত ছিলেন সাইফুল ইসলাম মিনার, আজগর মোল্লা প্রমুখ। সকলেই সকলের নিজেদের পরিবার নিয়ে আনন্দ ভ্রমণের এই বর্ণাঢ্য আয়োজন উপভোগ করেছেন।
শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের দাতা সদস্যের আমন্ত্রণে ভ্রমণের দ্বিতীয় দিনে শুশুর বাড়ির খাবার খেয়ে সবাই সমুদ্রের সৌন্দর্য দেখতে বের হয়ে পড়েন। রাতে সমুদ্র সৈকতে স্যান্ডি বিচে সবাই বারবিকিউ পার্টিতে অংশ নেন। সেখানে স্যান্ডি বিচ কতৃপক্ষের আয়োজনে মনমুগ্ধকর সংস্কৃতিক সন্ধ্যায় মন মাতানো গান পরিবেশন করেন অতিথি শিল্পী বৃন্দ। সেখানে আনন্দের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেন কক্সবাজার ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুজন বড়ুয়া ও স্যান্ডি বিচের স্বত্বাধিকারী মিজানুর রহমান। তাদের মন মাতানো সংগীত পরিবেশনায় নেচে গেয়ে অনুষ্ঠিত প্রাণবন্ত করে তোলেন সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা। ভ্রমণের তৃতীয় দিনে বিভিন্ন ক্রিড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কোমলমতি শিশু, পরিবারের সদস্যরা ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিজয়ী হন।
৫ ফেব্রুয়ারী সোমবার সকালের নাস্তার পর পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক স্বপন কর্মকার মিঠুন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পুরুস্কার বিতরণী শেষে সমুদ্র সৈকতে আনন্দ শেষে দুপুরের খাবার খেয়ে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সবাই। সন্ধ্যায় কক্সবাজার থেকে বঙ্গবন্ধু টানেলের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ভ্রমণের সাথে থাকা দুটি বাস। সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু টানেলের সৌন্দর্য উপভোগ করে কুমিল্লার দিকে রওনা করা হয়। রাত ২ টায় কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী ছান্দু হোটেলে রাতের খাবার গ্রহণ করেন সবাই। রাতের খারার শেষে শাহরাস্তির উদ্দেশ্যে রওনা করা হয় রাত সাড়ে ৩টায় নিরাপদে শাহরাস্তিতে এসে পৌঁছায় প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ। এলাকায় ফিরে আসার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে ৫ দিনের সফল আনন্দ ভ্রমণের।
শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল সফল ভাবে আনন্দ ভ্রমণ সম্পূর্ণ করায় সকল সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
৫ দিনব্যাপী এই আয়োজনে প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ, দাতা সদস্য ও সহযোগী সদস্যরাসহ প্রায় শতাধিক ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন। ১৯৯১ সালে শাহরাস্তি উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে গঠিত হয় শাহরাস্তি প্রেসক্লাব। এরপর থেকে প্রেসক্লাব নেতৃত্ব কয়েকবার পরিবর্তন হলেও এমন জমকালো আয়োজনের উদ্যোগ কেউ গ্রহণ করতে পারেনি কখনোই ।
বর্তমান সভাপতি মঈনুল ইসলাম কাজলের নেতৃত্বে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সমাজ বিনির্মাণে কাজ করার পাশাপাশি কর্মব্যস্ত সাংবাদিকদের নিয়ে আনন্দ ভ্রমনের ব্যবস্থাও করেছেন। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারী) রাত ১১ ঘটিকার সময় উপজেলা সদরে অবস্থিত শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ের সামন থেকে আতোসবাজি ফুটিয়ে ২ টি বাস যোগে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে স্বপরিবারে রওয়ানা দেন প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ ও সদস্যরা ।
কক্সবাজারে পৌছার পর সদস্যদের মাঝে টি-শার্ট, ব্লেজার, ক্যাপ, কোট পিন, মগ, মহিলাদের শাড়ি বিতরণ করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল।
উপহার সামগ্রী পেয় উচ্ছ্বাসিত বেশীরভাগ নেতৃবৃন্দ লাবনী সী বিচের স্বচ্ছ পানিতে গোসল- সাঁতার ও ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পরে ২ঘটিকায় সময় দুপুরের খাবারের পর কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে লাবনী সী বিচ, সুগন্ধা সী বিচ, ইনানী সী বিচ, ফিসওয়ার্ল্ড, বাণিজ্য মেলাসহ পর্যটন স্পটে ঘুরা ও ফটোসেশন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সবাই।
শাহরাস্তি প্রেসক্লাব সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজলের নেতৃত্বে আনন্দ ভ্রমণে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক স্বপন কর্মকার মিঠুন, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মোঃ হুমায়ুন কবির লিটন, সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান সেন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর মোঃ হেলাল উদ্দিন, সম্মানিত সদস্য ফয়েজ আহমেদ, অর্থ সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক মহিউদ্দিন, সহযোগী সদস্য হাসানুজ্জামান, আমিনুল ইসলাম, রাফিউ হাসান হামজা, হাসান আহমেদ বাবলু, রফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী, জসিম উদ্দিন, শাহআলম ভূঁইয়া, মোসাদ্দেক হোসেন জুয়েল,
মাহমুদুল হাসান, আহসান হাবীব, আবু মুসা আল শিহাব, রকি চন্দ্র সাহা প্রমূখ। এছাড়াও দাতা সদস্য হিসেবে আনন্দ ভ্রমণে উপস্থিত ছিলেন সাইফুল ইসলাম মিনার, আজগর মোল্লা প্রমুখ। সকলেই সকলের নিজেদের পরিবার নিয়ে আনন্দ ভ্রমণের এই বর্ণাঢ্য আয়োজন উপভোগ করেছেন।
শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের দাতা সদস্যের আমন্ত্রণে ভ্রমণের দ্বিতীয় দিনে শুশুর বাড়ির খাবার খেয়ে সবাই সমুদ্রের সৌন্দর্য দেখতে বের হয়ে পড়েন। রাতে সমুদ্র সৈকতে স্যান্ডি বিচে সবাই বারবিকিউ পার্টিতে অংশ নেন। সেখানে স্যান্ডি বিচ কতৃপক্ষের আয়োজনে মনমুগ্ধকর সংস্কৃতিক সন্ধ্যায় মন মাতানো গান পরিবেশন করেন অতিথি শিল্পী বৃন্দ। সেখানে আনন্দের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেন কক্সবাজার ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুজন বড়ুয়া ও স্যান্ডি বিচের স্বত্বাধিকারী মিজানুর রহমান। তাদের মন মাতানো সংগীত পরিবেশনায় নেচে গেয়ে অনুষ্ঠিত প্রাণবন্ত করে তোলেন সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা। ভ্রমণের তৃতীয় দিনে বিভিন্ন ক্রিড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কোমলমতি শিশু, পরিবারের সদস্যরা ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিজয়ী হন।
৫ ফেব্রুয়ারী সোমবার সকালের নাস্তার পর পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক স্বপন কর্মকার মিঠুন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পুরুস্কার বিতরণী শেষে সমুদ্র সৈকতে আনন্দ শেষে দুপুরের খাবার খেয়ে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সবাই। সন্ধ্যায় কক্সবাজার থেকে বঙ্গবন্ধু টানেলের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ভ্রমণের সাথে থাকা দুটি বাস। সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু টানেলের সৌন্দর্য উপভোগ করে কুমিল্লার দিকে রওনা করা হয়। রাত ২ টায় কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী ছান্দু হোটেলে রাতের খাবার গ্রহণ করেন সবাই। রাতের খারার শেষে শাহরাস্তির উদ্দেশ্যে রওনা করা হয় রাত সাড়ে ৩টায় নিরাপদে শাহরাস্তিতে এসে পৌঁছায় প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ। এলাকায় ফিরে আসার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে ৫ দিনের সফল আনন্দ ভ্রমণের।
শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল সফল ভাবে আনন্দ ভ্রমণ সম্পূর্ণ করায় সকল সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।