ইউক্রেনকে ছয় হাজার কোটি মার্কিন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এটির অনুমোদন এখনো কংগ্রেসে আটকে আছে। তবে বাইডেন এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, কংগ্রেসের সহায়তা না পাওয়ায় আভদিভকা শহর ঘিরে তুমুল লড়াই থেকে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে পিছু হটতে হয়েছে। এই শহরকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দোনেৎস্কে প্রবেশের দ্বার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এর আগে অবশ্য জেলেনস্কি ইউরোপে ‘বিপর্যকর’ পরিস্থিতি এড়াতে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্র সহায়তা চেয়েছেন।
শনিবার দিনের শুরুতে ইউক্রেনের শসস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল অলেক্সান্ডার সারস্কি আভদিভকা শহর থেকে নিজেদের সৈন্যদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘নিজেদের ঘিরে ফেলার হাত থেকে রক্ষা করতে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জীবন রক্ষায়, এটি করা হয়েছে। আমাদের সেনারা মর্যাদার সঙ্গে তাঁদের সামরিক দায়িত্ব পালন করেছে, রাশিয়ান সেরা সামরিক ইউনিটগুলোকে ধ্বংস করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। পাশাপাশি শত্রুপক্ষের জনশক্তি এবং সরঞ্জামের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করেছেন।’
গত মে মাসে বাখমুত শহর দখল নেওয়ার পর আভদিভকা শহরের দখল নেওয়া রাশিয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য ঘটনা।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, কংগ্রেসের নিষ্ক্রিয়তার কারণে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ কমে যায়। এর ফলে পর্যাপ্ত গোলাবারুদের অভাবে ইউক্রেনের সৈন্যরা শহর ছাড়তে বাধ্য হন।চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে মার্কিন সিনেট ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন করে। এর মধ্যে ইউক্রেনের জন্য ছয় হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ রয়েছে। বিদেশি সহায়তার এই বিল এখন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে প্রবল প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য ইউক্রেন ব্যাপকভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্য পশ্চিমা মিত্রদের কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল।
গতকাল শনিবার জেলেনস্কি ও বাইডেনের মধ্যে ফোনালাপ হয়। সেই প্রসঙ্গে বাইডেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেখুন, ইউক্রেনের লোকজন সাহসী ও বীরের মতো লড়েছে। অস্ত্রের সংকটে তাঁরা ঝুঁকির মুখে পড়লে আমরা সরে যাব, এটা হতেই পারে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা আমার কাছে অনৈতিক মনে হয়। যতক্ষণ না ইউক্রেনীয়দের নিজেদের রক্ষায় প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ দিতে পারছি, ততক্ষণ আমি চেষ্টা করে যাব।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট মার্কিন আইনপ্রণেতাদের অর্থনৈতিক সহায়তা প্যাকেজটি অনুমোদন দিতে আহ্বান জানান। তিনি টেলিগ্রামে এক পোস্ট দিয়ে লিখেছেন, ‘আমি আনন্দিত যে আমাদের প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
ইউক্রেনকে ছয় হাজার কোটি মার্কিন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এটির অনুমোদন এখনো কংগ্রেসে আটকে আছে। তবে বাইডেন এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, কংগ্রেসের সহায়তা না পাওয়ায় আভদিভকা শহর ঘিরে তুমুল লড়াই থেকে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে পিছু হটতে হয়েছে। এই শহরকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দোনেৎস্কে প্রবেশের দ্বার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এর আগে অবশ্য জেলেনস্কি ইউরোপে ‘বিপর্যকর’ পরিস্থিতি এড়াতে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্র সহায়তা চেয়েছেন।
শনিবার দিনের শুরুতে ইউক্রেনের শসস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল অলেক্সান্ডার সারস্কি আভদিভকা শহর থেকে নিজেদের সৈন্যদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘নিজেদের ঘিরে ফেলার হাত থেকে রক্ষা করতে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জীবন রক্ষায়, এটি করা হয়েছে। আমাদের সেনারা মর্যাদার সঙ্গে তাঁদের সামরিক দায়িত্ব পালন করেছে, রাশিয়ান সেরা সামরিক ইউনিটগুলোকে ধ্বংস করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। পাশাপাশি শত্রুপক্ষের জনশক্তি এবং সরঞ্জামের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করেছেন।’
গত মে মাসে বাখমুত শহর দখল নেওয়ার পর আভদিভকা শহরের দখল নেওয়া রাশিয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য ঘটনা।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, কংগ্রেসের নিষ্ক্রিয়তার কারণে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ কমে যায়। এর ফলে পর্যাপ্ত গোলাবারুদের অভাবে ইউক্রেনের সৈন্যরা শহর ছাড়তে বাধ্য হন।চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে মার্কিন সিনেট ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন করে। এর মধ্যে ইউক্রেনের জন্য ছয় হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ রয়েছে। বিদেশি সহায়তার এই বিল এখন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে প্রবল প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য ইউক্রেন ব্যাপকভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্য পশ্চিমা মিত্রদের কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল।
গতকাল শনিবার জেলেনস্কি ও বাইডেনের মধ্যে ফোনালাপ হয়। সেই প্রসঙ্গে বাইডেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেখুন, ইউক্রেনের লোকজন সাহসী ও বীরের মতো লড়েছে। অস্ত্রের সংকটে তাঁরা ঝুঁকির মুখে পড়লে আমরা সরে যাব, এটা হতেই পারে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা আমার কাছে অনৈতিক মনে হয়। যতক্ষণ না ইউক্রেনীয়দের নিজেদের রক্ষায় প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ দিতে পারছি, ততক্ষণ আমি চেষ্টা করে যাব।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট মার্কিন আইনপ্রণেতাদের অর্থনৈতিক সহায়তা প্যাকেজটি অনুমোদন দিতে আহ্বান জানান। তিনি টেলিগ্রামে এক পোস্ট দিয়ে লিখেছেন, ‘আমি আনন্দিত যে আমাদের প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’