রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে ১০ ভারতীয় নাগরিকসহ ১১ জনকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) লালবাগ বিভাগ। তাঁদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে ওই অভিযান চালানো হয়।
ডিবি বলেছে, শুল্ক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ভারত থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনে এসব ভারতীয় পণ্য আনা হচ্ছিল। গ্রেপ্তার ভারতীয় নাগরিকেরা হলেন রাজা শাও (৩৯), পঙ্কজ বিশ্বাস (৩৫), উৎপল মাইতি (২৫), সোনু বর্মণ (২১), দীপঙ্কর ঘোষ (২৪), রাজু দাস (২২), সুজন দাস (২৭), এস কে আজগর আলী (২১), লারাইব আশ্রাব (২১) ও সমরজিৎ দাস (৩০)। গ্রেপ্তার বাংলাদেশির নাম মুরাদ গাজী (২৮)।
ডিবি সূত্র জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ডিবি লালবাগ বিভাগের একটি দল রাজধানীর মধ্য বাড্ডার বাসিন্দা মুরাদ গাজীর বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ২১টি স্মার্টফোন, পাঁচটি ভারতীয় পাসপোর্ট, নগদ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ ভারতীয় যৌন উত্তেজক বড়ি ও জেল, প্রসাধনসামগ্রী, থ্রি–পিস, শার্ট, চামড়া জুতা উদ্ধার করা হয়েছে। পরে মুরাদ গাজী ও তাঁর ঘনিষ্ঠজন ভারতের ১০ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়।
অভিযান পরিচালনাকারী ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (পুলিশের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মশিউর রহমান আজ বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, মুরাদ গাজী বাড্ডায় নিজ বাসা থেকে অনলাইনে দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় কাপড়চোপড়, জুতা, স্যান্ডেল, তেল, সাবান, কসমেটিকস বিক্রি করে আসছিলেন। নিম্নমানের এই সামগ্রীগুলো বিক্রিসংক্রান্ত বহু রসিদ পাওয়া গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা স্বীকার করেন, এসব সামগ্রী বৈধ পথে আনা হয়নি। মালামালগুলো চোরাই পথে বাংলাদেশে এনে তা মুরাদ গাজীকে দিতেন আটক ভারতীয়রা। পরে মুরাদ গাজী অনলাইনে তা বিক্রি করতেন।
ডিবি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, আটক ব্যক্তিরা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, ইতিপূর্বে তাঁরা শত শত চোরাই মুঠোফোন, মদ বাংলাদেশে এনে বিক্রি করেছেন। রমজান মাস ও ঈদ সামনে রেখে এসব পণ্য এনে বিক্রির জন্য মজুত করছিলেন তাঁরা।
অভিযান তদারকি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ভিনদেশি পণ্যসামগ্রী চোরাই পথে বাংলাদেশে আনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনের বিশেষ ধারা এবং পাসপোর্ট ও ভিসা ছাড়া বাংলাদেশে প্রবেশ করায় পাসপোর্ট আইনে বাড্ডা থানায় মামলা করা হবে।
রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে ১০ ভারতীয় নাগরিকসহ ১১ জনকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) লালবাগ বিভাগ। তাঁদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে ওই অভিযান চালানো হয়।
ডিবি বলেছে, শুল্ক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ভারত থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনে এসব ভারতীয় পণ্য আনা হচ্ছিল। গ্রেপ্তার ভারতীয় নাগরিকেরা হলেন রাজা শাও (৩৯), পঙ্কজ বিশ্বাস (৩৫), উৎপল মাইতি (২৫), সোনু বর্মণ (২১), দীপঙ্কর ঘোষ (২৪), রাজু দাস (২২), সুজন দাস (২৭), এস কে আজগর আলী (২১), লারাইব আশ্রাব (২১) ও সমরজিৎ দাস (৩০)। গ্রেপ্তার বাংলাদেশির নাম মুরাদ গাজী (২৮)।
ডিবি সূত্র জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ডিবি লালবাগ বিভাগের একটি দল রাজধানীর মধ্য বাড্ডার বাসিন্দা মুরাদ গাজীর বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ২১টি স্মার্টফোন, পাঁচটি ভারতীয় পাসপোর্ট, নগদ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ ভারতীয় যৌন উত্তেজক বড়ি ও জেল, প্রসাধনসামগ্রী, থ্রি–পিস, শার্ট, চামড়া জুতা উদ্ধার করা হয়েছে। পরে মুরাদ গাজী ও তাঁর ঘনিষ্ঠজন ভারতের ১০ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়।
অভিযান পরিচালনাকারী ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার (পুলিশের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মশিউর রহমান আজ বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, মুরাদ গাজী বাড্ডায় নিজ বাসা থেকে অনলাইনে দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় কাপড়চোপড়, জুতা, স্যান্ডেল, তেল, সাবান, কসমেটিকস বিক্রি করে আসছিলেন। নিম্নমানের এই সামগ্রীগুলো বিক্রিসংক্রান্ত বহু রসিদ পাওয়া গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা স্বীকার করেন, এসব সামগ্রী বৈধ পথে আনা হয়নি। মালামালগুলো চোরাই পথে বাংলাদেশে এনে তা মুরাদ গাজীকে দিতেন আটক ভারতীয়রা। পরে মুরাদ গাজী অনলাইনে তা বিক্রি করতেন।
ডিবি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, আটক ব্যক্তিরা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, ইতিপূর্বে তাঁরা শত শত চোরাই মুঠোফোন, মদ বাংলাদেশে এনে বিক্রি করেছেন। রমজান মাস ও ঈদ সামনে রেখে এসব পণ্য এনে বিক্রির জন্য মজুত করছিলেন তাঁরা।
অভিযান তদারকি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ভিনদেশি পণ্যসামগ্রী চোরাই পথে বাংলাদেশে আনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনের বিশেষ ধারা এবং পাসপোর্ট ও ভিসা ছাড়া বাংলাদেশে প্রবেশ করায় পাসপোর্ট আইনে বাড্ডা থানায় মামলা করা হবে।