নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর এলাকার একটি হিমাগারে অভিযান চালিয়ে ৩১ টন খেজুর জব্দ করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। এই খেজুরের বাজারমূল্য আনুমানিক ৫০ লাখ টাকা বলে জানায় অধিদপ্তর। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী ১৪ টন খেজুর ২০২১ সালেই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছিল। বাকি ১৭ টন খেজুর এক বছর ধরে পড়ে আছে এবং এ নিয়ে বৈধ কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি ব্যবসায়ীরা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জের সহকারী পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান কাঁচপুরের স্টার মাল্টিপারপাস কোল্ডস্টোরেজে অভিযানে গিয়ে এই অনিয়ম পান। ১৪ টন খেজুর একেবারে মানহীন হওয়ার পরও নতুন করে স্টিকার লাগিয়ে রমজানে বাজারজাত করার পরিকল্পনা করছিলেন অসাধু ব্যবসায়ীরা।
মো. সেলিমুজ্জামান বলেন, ‘৩১ টন খেজুরের মধ্যে ১৪ টন একেবারেই খাওয়ার অযোগ্য। কোন বিবেচনায় এখনো এসব খেজুর তারা হিমাগারে রেখেছে, তা আমাদের বোধগম্য হয়নি। বাকি খেজুরের কোনো রসিদ দেখাতে পারেননি ব্যবসায়ীরা।’ এসব খেজুরের আনুমানিক বাজারমূল্য অর্ধকোটি টাকার মতো বলে জানান তিনি।
এবারের রমজানের বাজারে খেজুরের দাম বেশ চড়া। রোজাকে কেন্দ্র করে খেজুরের দাম বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তা পর্যায়ে খুব অসন্তোষ রয়েছে। এর মধ্যে বিপুল পরিমাণ মানহীন ও অবৈধ খেজুর জব্দের ঘটনা ঘটল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হিমাগারটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানের এসব খেজুর জব্দের কথা জানিয়েছে ভোক্তা অধিদপ্তর।
মৌসুমি এন্টারপ্রাইজ ও মদিনা এন্টারপ্রাইজ নামের প্রতিষ্ঠান দুটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযানের সময় গা ঢাকা দেন। তখন ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা খেজুর জব্দ করে চলে আসেন। আজ মঙ্গলবার তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা জানতে চাইলে মো. সেলিমুজ্জামান বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে ধরনের অপরাধ তারা করেছে, তা কোনোভাবেই ক্ষমা পাওয়ার নয়।
নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর এলাকার একটি হিমাগারে অভিযান চালিয়ে ৩১ টন খেজুর জব্দ করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। এই খেজুরের বাজারমূল্য আনুমানিক ৫০ লাখ টাকা বলে জানায় অধিদপ্তর। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী ১৪ টন খেজুর ২০২১ সালেই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছিল। বাকি ১৭ টন খেজুর এক বছর ধরে পড়ে আছে এবং এ নিয়ে বৈধ কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি ব্যবসায়ীরা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জের সহকারী পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান কাঁচপুরের স্টার মাল্টিপারপাস কোল্ডস্টোরেজে অভিযানে গিয়ে এই অনিয়ম পান। ১৪ টন খেজুর একেবারে মানহীন হওয়ার পরও নতুন করে স্টিকার লাগিয়ে রমজানে বাজারজাত করার পরিকল্পনা করছিলেন অসাধু ব্যবসায়ীরা।
মো. সেলিমুজ্জামান বলেন, ‘৩১ টন খেজুরের মধ্যে ১৪ টন একেবারেই খাওয়ার অযোগ্য। কোন বিবেচনায় এখনো এসব খেজুর তারা হিমাগারে রেখেছে, তা আমাদের বোধগম্য হয়নি। বাকি খেজুরের কোনো রসিদ দেখাতে পারেননি ব্যবসায়ীরা।’ এসব খেজুরের আনুমানিক বাজারমূল্য অর্ধকোটি টাকার মতো বলে জানান তিনি।
এবারের রমজানের বাজারে খেজুরের দাম বেশ চড়া। রোজাকে কেন্দ্র করে খেজুরের দাম বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তা পর্যায়ে খুব অসন্তোষ রয়েছে। এর মধ্যে বিপুল পরিমাণ মানহীন ও অবৈধ খেজুর জব্দের ঘটনা ঘটল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হিমাগারটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানের এসব খেজুর জব্দের কথা জানিয়েছে ভোক্তা অধিদপ্তর।
মৌসুমি এন্টারপ্রাইজ ও মদিনা এন্টারপ্রাইজ নামের প্রতিষ্ঠান দুটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযানের সময় গা ঢাকা দেন। তখন ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা খেজুর জব্দ করে চলে আসেন। আজ মঙ্গলবার তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা জানতে চাইলে মো. সেলিমুজ্জামান বলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে ধরনের অপরাধ তারা করেছে, তা কোনোভাবেই ক্ষমা পাওয়ার নয়।