দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলেন ইন্ডিয়া জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার বিকেলে বিরোধী জোটের একটি প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে এক স্মারকলিপি পেশ করেন। তাতে কমিশনের হস্তক্ষেপ চেয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচনের ক্ষেত্র সবার জন্য সমান থাকা দরকার। সেই দায়িত্ব কমিশনের। কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন দল বিভিন্ন সংস্থার অপব্যবহার করে সেই পরিবেশ নষ্ট করছে। এর ফলে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন সম্ভব নয়।
প্রতিনিধিদলে ছিলেন কংগ্রেসের কে সি বেনুগোপাল ও অভিষেক মনু সিংভি, তৃণমূল কংগ্রেসের ডেরেক ও’ ব্রায়েন ও নাদিমুল হক, সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি, আম আদমি পার্টির সন্দীপ পাঠক ও পঙ্কজ গুপ্ত, এনসিপির (শারদ পাওয়ার) জিতেন্দ্র আওহাদ, এসপির জাভেদ আরি ও ডিএমকের পি উইলসন।
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর অভিষেক মনু সিংভি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা দলের বিষয় নয়। এটা সংবিধানের প্রশ্ন। স্বাধীন ভারতের ৭৫ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম একজন নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হলো। সেটাও করা হয়েছে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর।
কংগ্রেসের এই নেতা আরও বলেন, ‘সংসদের সবচেয়ে বড় বিরোধী দলের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। বিরোধীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসবের প্রমাণ আমরা কমিশনকে দিয়ে বলেছি, এসব যাতে না হয়, তা দেখা তাদের দায়িত্ব। তারা যেন উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।’
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো যা করছে, তা সম্পূর্ণভাবে কমিশন নির্দেশিত আদর্শ আচরণবিধির পরিপন্থী।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলেন ইন্ডিয়া জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার বিকেলে বিরোধী জোটের একটি প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে এক স্মারকলিপি পেশ করেন। তাতে কমিশনের হস্তক্ষেপ চেয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচনের ক্ষেত্র সবার জন্য সমান থাকা দরকার। সেই দায়িত্ব কমিশনের। কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন দল বিভিন্ন সংস্থার অপব্যবহার করে সেই পরিবেশ নষ্ট করছে। এর ফলে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন সম্ভব নয়।
প্রতিনিধিদলে ছিলেন কংগ্রেসের কে সি বেনুগোপাল ও অভিষেক মনু সিংভি, তৃণমূল কংগ্রেসের ডেরেক ও’ ব্রায়েন ও নাদিমুল হক, সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি, আম আদমি পার্টির সন্দীপ পাঠক ও পঙ্কজ গুপ্ত, এনসিপির (শারদ পাওয়ার) জিতেন্দ্র আওহাদ, এসপির জাভেদ আরি ও ডিএমকের পি উইলসন।
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর অভিষেক মনু সিংভি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা দলের বিষয় নয়। এটা সংবিধানের প্রশ্ন। স্বাধীন ভারতের ৭৫ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম একজন নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হলো। সেটাও করা হয়েছে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর।
কংগ্রেসের এই নেতা আরও বলেন, ‘সংসদের সবচেয়ে বড় বিরোধী দলের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। বিরোধীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসবের প্রমাণ আমরা কমিশনকে দিয়ে বলেছি, এসব যাতে না হয়, তা দেখা তাদের দায়িত্ব। তারা যেন উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।’
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো যা করছে, তা সম্পূর্ণভাবে কমিশন নির্দেশিত আদর্শ আচরণবিধির পরিপন্থী।