উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের প্রচেষ্টা সাময়িকভাবে বন্ধ করেছেন লন্ডনের আদালত। অস্ট্রেলিয়ার বংশোদ্ভূত অ্যাসাঞ্জকে লন্ডনের কারাগার থেকে মুক্ত করতে আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ।
আজ মঙ্গলবার তিনি এ আহ্বান জানান। গত সোমবার লন্ডনের হাইকোর্ট যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে অ্যাসাঞ্জকে আপিল করার অনুমতি দেন আদালত। ২০১০ ও ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ গোপন নথি ফাঁস করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাসাঞ্জ। এ ঘটনায় অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণ করা অ্যাসাঞ্জকে বিচারের মুখোমুখি করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
দেশটির বিচার বিভাগ অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ১৮টি মামলার তদন্ত করছে। গত সোমবার আদালতের আদেশের পর আলবানিজ বলেন, যথেষ্ট হয়েছে। অ্যাসাঞ্জের আর কারাবাস করার কিছু নেই। তাঁকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হোক।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ দীর্ঘদিন ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের অনুমোদন দেয় যুক্তরাজ্য সরকার। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেন অ্যাসাঞ্জের আইনজীবীরা। তাঁরা বলেন, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে করা মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিচারক বলেন, অনেকগুলো দিক বিবেচনায় প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে অ্যাসাঞ্জের আপিল করার সুযোগ রয়েছে।
অ্যাসাঞ্জের ১৩ বছরের আইনি লড়াইয়ে গতকাল ছিল গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এদিন আদালতের সামনে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেন। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া আশ্বাসে দুজন বিচারক সন্তুষ্ট কি না, তা জানতে চান। আদালতের পক্ষ থেকে অ্যাসাঞ্জের পক্ষে আপিল করার অনুমতির আদেশ এলে বিক্ষোভকারী নেচেগেয়ে উল্লাস করেন। অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী দল বলে, এই মামলায় অ্যাসাঞ্জ হেরে গেলে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আটলান্টিক পাড়ি দিতে হতো।
উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের প্রচেষ্টা সাময়িকভাবে বন্ধ করেছেন লন্ডনের আদালত। অস্ট্রেলিয়ার বংশোদ্ভূত অ্যাসাঞ্জকে লন্ডনের কারাগার থেকে মুক্ত করতে আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ।
আজ মঙ্গলবার তিনি এ আহ্বান জানান। গত সোমবার লন্ডনের হাইকোর্ট যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে অ্যাসাঞ্জকে আপিল করার অনুমতি দেন আদালত। ২০১০ ও ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ গোপন নথি ফাঁস করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাসাঞ্জ। এ ঘটনায় অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণ করা অ্যাসাঞ্জকে বিচারের মুখোমুখি করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
দেশটির বিচার বিভাগ অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ১৮টি মামলার তদন্ত করছে। গত সোমবার আদালতের আদেশের পর আলবানিজ বলেন, যথেষ্ট হয়েছে। অ্যাসাঞ্জের আর কারাবাস করার কিছু নেই। তাঁকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হোক।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ দীর্ঘদিন ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের অনুমোদন দেয় যুক্তরাজ্য সরকার। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেন অ্যাসাঞ্জের আইনজীবীরা। তাঁরা বলেন, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে করা মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিচারক বলেন, অনেকগুলো দিক বিবেচনায় প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে অ্যাসাঞ্জের আপিল করার সুযোগ রয়েছে।
অ্যাসাঞ্জের ১৩ বছরের আইনি লড়াইয়ে গতকাল ছিল গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এদিন আদালতের সামনে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেন। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া আশ্বাসে দুজন বিচারক সন্তুষ্ট কি না, তা জানতে চান। আদালতের পক্ষ থেকে অ্যাসাঞ্জের পক্ষে আপিল করার অনুমতির আদেশ এলে বিক্ষোভকারী নেচেগেয়ে উল্লাস করেন। অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী দল বলে, এই মামলায় অ্যাসাঞ্জ হেরে গেলে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আটলান্টিক পাড়ি দিতে হতো।