সহিংসতার দুটি মামলা থেকে খালাস পেলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক–ই–ইনসাফের (পিটিআই) নেতারা। গত সোমবার বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মুরিদ আব্বাস ও শাহজাদ খান করাচি কোম্পানি ও কোহসারে নথিভুক্ত মামলায় খালাসের রায় ঘোষণা করেন। দুই বছর আগে ইমরান খান ও তাঁর দলের নেতাদের বিরুদ্ধে ২৫ মে ‘আজাদি মার্চ’ বিক্ষোভের সময় সহিংসতা, দাঙ্গা, জনসেবা বাধাগ্রস্ত করা এবং আগুন বা বিস্ফোরক দ্রব্য দিয়ে দুর্বৃত্তায়নের অভিযোগে থানায় মামলা করা হয়েছিল।
এসব মামলায় ইমরান খান ছাড়াও পিটিআইয়ের নেতা শাহ মেহমুদ কুরেশি, কাসিম সুরি, জারতাজ গুল, আলী নওয়াজ আওয়ান, ফয়সাল জাভেদ, শিরিন মাজারি, সাইফুল্লাহ নিয়াজি, আসাদ ওমর ও আওয়ামী মুসলিম লিগের চেয়ারম্যান শেখ রশিদকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
করাচি কোম্পানি ও কোহসার থানায় ২০২২ সালে দুটি মামলা করা হয়েছিল। পরে এ মামলার যুক্তিতর্ক শোনেন নিম্ন আদালত। কিন্তু রায় সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। সোমবার বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মুরিদ আব্বাস ও শাহজাদ খান রায় ঘোষণা করেন।
পিটিআইয়ের কৌঁসুলি নাঈম পাঞ্জোথা বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে বলেছিলেন, যিনি এ মামলা করেছেন, তিনি এর জন্য অনুমোদিত ব্যক্তি নন। তাই এ মামলা টিকতে পারে না। এ ছাড়া তিনি যুক্তি দেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, এর কোনো ভিডিও প্রমাণ দেখানো হয়নি। অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে ইমরান খানকে খালাস দিতে আবেদন করা হয়। একই সঙ্গে দাবি করা হয়, এ মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
পিটিআইয়ের কৌঁসুলি বলেন, পিটিআইয়ের নেতা ও সমর্থকেরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করেছিলেন; কিন্তু পুলিশের গুলিতে গাছে আগুন লেগে যায়।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৫ মে ইমরান খান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের জন্য ‘হককি আজাদি’ নামের বিক্ষোভ করেছিলেন। সরকার এ সময় ১৪৪ ধারা জারি করে। ইমরান খানের সমর্থকদের ইসলামাবাদে আসা ঠেকাতে রাস্তায় কনটেইনার বসানো হয়। কিন্তু তা সরিয়ে পিটিআইয়ের সমর্থকেরা সামনে এগোতে চাইলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এ ছাড়া পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
উল্লেখ্য, ইমরান খানের বিরুদ্ধে প্রায় ৭০টি মামলা রয়েছে। বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে চারটি মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় উপহার কেনাবেচায় দুর্নীতির অভিযোগে গত বছরের ৫ আগস্ট সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন ইসলামাবাদের একটি জেলা ও দায়রা আদালত। বর্তমানে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে রয়েছেন তিনি।
সহিংসতার দুটি মামলা থেকে খালাস পেলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক–ই–ইনসাফের (পিটিআই) নেতারা। গত সোমবার বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মুরিদ আব্বাস ও শাহজাদ খান করাচি কোম্পানি ও কোহসারে নথিভুক্ত মামলায় খালাসের রায় ঘোষণা করেন। দুই বছর আগে ইমরান খান ও তাঁর দলের নেতাদের বিরুদ্ধে ২৫ মে ‘আজাদি মার্চ’ বিক্ষোভের সময় সহিংসতা, দাঙ্গা, জনসেবা বাধাগ্রস্ত করা এবং আগুন বা বিস্ফোরক দ্রব্য দিয়ে দুর্বৃত্তায়নের অভিযোগে থানায় মামলা করা হয়েছিল।
এসব মামলায় ইমরান খান ছাড়াও পিটিআইয়ের নেতা শাহ মেহমুদ কুরেশি, কাসিম সুরি, জারতাজ গুল, আলী নওয়াজ আওয়ান, ফয়সাল জাভেদ, শিরিন মাজারি, সাইফুল্লাহ নিয়াজি, আসাদ ওমর ও আওয়ামী মুসলিম লিগের চেয়ারম্যান শেখ রশিদকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
করাচি কোম্পানি ও কোহসার থানায় ২০২২ সালে দুটি মামলা করা হয়েছিল। পরে এ মামলার যুক্তিতর্ক শোনেন নিম্ন আদালত। কিন্তু রায় সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। সোমবার বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মুরিদ আব্বাস ও শাহজাদ খান রায় ঘোষণা করেন।
পিটিআইয়ের কৌঁসুলি নাঈম পাঞ্জোথা বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে বলেছিলেন, যিনি এ মামলা করেছেন, তিনি এর জন্য অনুমোদিত ব্যক্তি নন। তাই এ মামলা টিকতে পারে না। এ ছাড়া তিনি যুক্তি দেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, এর কোনো ভিডিও প্রমাণ দেখানো হয়নি। অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে ইমরান খানকে খালাস দিতে আবেদন করা হয়। একই সঙ্গে দাবি করা হয়, এ মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
পিটিআইয়ের কৌঁসুলি বলেন, পিটিআইয়ের নেতা ও সমর্থকেরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করেছিলেন; কিন্তু পুলিশের গুলিতে গাছে আগুন লেগে যায়।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৫ মে ইমরান খান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের জন্য ‘হককি আজাদি’ নামের বিক্ষোভ করেছিলেন। সরকার এ সময় ১৪৪ ধারা জারি করে। ইমরান খানের সমর্থকদের ইসলামাবাদে আসা ঠেকাতে রাস্তায় কনটেইনার বসানো হয়। কিন্তু তা সরিয়ে পিটিআইয়ের সমর্থকেরা সামনে এগোতে চাইলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এ ছাড়া পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
উল্লেখ্য, ইমরান খানের বিরুদ্ধে প্রায় ৭০টি মামলা রয়েছে। বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে চারটি মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় উপহার কেনাবেচায় দুর্নীতির অভিযোগে গত বছরের ৫ আগস্ট সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন ইসলামাবাদের একটি জেলা ও দায়রা আদালত। বর্তমানে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে রয়েছেন তিনি।