চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় ডাকাতি মামলায় আট মাসের সাজা এড়াতে এক আসামি পালিয়েছিলেন প্রায় ১০ বছর। অবশেষে গতকাল বুধবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার গালিমখাঁ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তার মো. রাসেলের বাড়ি উপজেলার গালিমখাঁ গ্রামে। ওই গ্রামের হামিদ আলী উজিরের ছেলে তিনি। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রাসেল মাদকদ্রব্য ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। থানা সূত্র জানায়, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় মতলব উত্তর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ, দস্যুতা, ডাকাতি ও চুরিসহ বিভিন্ন আইনে ১৭টি মামলা হয়। এসব মামলা করেন পুলিশের একাধিক সদস্য ও বিভিন্ন ব্যক্তি। ২০১৬ সাল থেকে গত মার্চ পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে এসব মামলা হয়। এসব মামলার পলাতক আসামি ছিলেন তিনি।
সূত্রটি আরও জানায়, ২০১৪ সালের ২২ জুন মতলব উত্তর থানায় তাঁর বিরুদ্ধে ৩৯৫ ও ৩৯৭ ধারায় একটি মামলা হয়। চাঁদপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে চলা ওই মামলার শুনানিতে হাজির হননি তিনি। ওই বছর আদালতের রায়ে তাঁর আট মাসের সাজা হয়। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য ওই আদালত তাঁর বিরুদ্ধে পরোয়ানাও জারি করেন। ওই আট মাসের সাজা এড়াতে একটানা প্রায় ১০ বছর বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে ছিলেন তিনি। পুলিশ জানায়, অবশেষে গতকাল বুধবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গালিমখাঁ এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই অভিযান পরিচালনা করেন মতলব উত্তর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজিত চন্দ্র দে ও নাজিমউদ্দিন এবং এএসআই আতিকুর রহমান মিয়াজী।
মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তিকে আজ সকালে চাঁদপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অন্য মামলাগুলোও বিচারাধীন।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় ডাকাতি মামলায় আট মাসের সাজা এড়াতে এক আসামি পালিয়েছিলেন প্রায় ১০ বছর। অবশেষে গতকাল বুধবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার গালিমখাঁ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তার মো. রাসেলের বাড়ি উপজেলার গালিমখাঁ গ্রামে। ওই গ্রামের হামিদ আলী উজিরের ছেলে তিনি। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রাসেল মাদকদ্রব্য ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। থানা সূত্র জানায়, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় মতলব উত্তর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ, দস্যুতা, ডাকাতি ও চুরিসহ বিভিন্ন আইনে ১৭টি মামলা হয়। এসব মামলা করেন পুলিশের একাধিক সদস্য ও বিভিন্ন ব্যক্তি। ২০১৬ সাল থেকে গত মার্চ পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে এসব মামলা হয়। এসব মামলার পলাতক আসামি ছিলেন তিনি।
সূত্রটি আরও জানায়, ২০১৪ সালের ২২ জুন মতলব উত্তর থানায় তাঁর বিরুদ্ধে ৩৯৫ ও ৩৯৭ ধারায় একটি মামলা হয়। চাঁদপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে চলা ওই মামলার শুনানিতে হাজির হননি তিনি। ওই বছর আদালতের রায়ে তাঁর আট মাসের সাজা হয়। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য ওই আদালত তাঁর বিরুদ্ধে পরোয়ানাও জারি করেন। ওই আট মাসের সাজা এড়াতে একটানা প্রায় ১০ বছর বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে ছিলেন তিনি। পুলিশ জানায়, অবশেষে গতকাল বুধবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গালিমখাঁ এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই অভিযান পরিচালনা করেন মতলব উত্তর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজিত চন্দ্র দে ও নাজিমউদ্দিন এবং এএসআই আতিকুর রহমান মিয়াজী।
মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তিকে আজ সকালে চাঁদপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অন্য মামলাগুলোও বিচারাধীন।