খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে ঢাকায় শান্তিপূর্ণ বড় সমাবেশ করার প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি। শনিবার বেলা তিনটায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ হবে। প্রায় আট মাস পর দলীয় প্রধানের মুক্তির দাবিতে বিএনপি এ কর্মসূচি নিয়েছে। সমাবেশে ঢাকা মহানগর ও জেলা ছাড়াও আশপাশের জেলা থেকেও নেতা-কর্মীরা যোগ দেবেন বলে দলীয় সূত্র জানা গেছে।
এ দিকে একই সময়ে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তারা শনিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে দলীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভা করবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এতে প্রধান অতিথি থাকবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগ হঠাৎ করেই শুক্রবার বিকেলে আলোচনা সভার কর্মসূচি ঘোষণা করে। প্রতিষ্ঠার প্লাটিনাম জুবিলি উপলক্ষে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হলেও এ বিষয়ে আগে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত ছিল না বলে দলীয় সূত্র জানা গেছে।
বিএনপি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে গত বুধবার তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে। এর মধ্যে ঢাকায় শনিবার সমাবেশ ছাড়াও আগামী ১ জুলাই সব মহানগর ও ৩ জুলাই সব জেলায় সমাবেশ হবে। দলটির এ কর্মসূচি ঘোষণার দুই দিন পর আওয়ামী লীগ বরাবরের মতো আবারও পাল্টা কর্মসূচির ঘোষণা দিল।
মৌখিক অনুমতি বিএনপিকে
বিএনপি ও ঢাকা মহানগর পুলিশের দায়িত্বশীল দুটি সূত্র জানিয়েছে, শনিবার নয়াপল্টনে সমাবেশ করার জন্য বিএনপিকে মৌখিকভাবে অনুমতি দিয়েছে পুলিশ। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কিছু শর্ত উল্লেখ করে সমাবেশের আগেই লিখিত অনুমতিও দেওয়া হবে। সমাবেশের সহযোগিতা চেয়ে ঢাকার পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারকে গতকাল বৃহস্পতিবার চিঠি দিয়েছিল বিএনপি। এ বিষয়ে কথা বলতে বৃহস্পতিবার বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে তিনজন নেতা ডিএমপির কার্যালয়ে গিয়ে অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তারের সঙ্গে কথা বলেন।
শহীদ উদ্দিন চৌধুরী আজ রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে আমাদের মৌখিকভাবে অনুমতি দেওয়া হয়।’
বিএনপির সূত্র জানিয়েছে, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে অনেক দিন পর কর্মসূচি করছে দল। এ কারণে সমাবেশটি বড় করতে সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিচ্ছেন নেতারা। বর্তমানে ঢাকা মহানগরে বিএনপির কোনো কমিটি নেই। তাই কেন্দ্রীয় বিএনপির ব্যানারে এই সমাবেশ হবে। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এতে প্রধান অতিথি থাকবেন। সভাপতিত্ব করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সমাবেশে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা বক্তব্য দেবেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঢাকা মহানগর বিএনপির কমিটি না থাকলেও আমাদের সব থানায় ও ইউনিটে কমিটি আছে। এ ছাড়া সমাবেশ সফল করতে বিএনপির সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং মহানগর বিএনপির সাবেক নেতারাও কাজ করছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা বাড়িয়েছি।’
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে ঢাকায় শান্তিপূর্ণ বড় সমাবেশ করার প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি। শনিবার বেলা তিনটায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ হবে। প্রায় আট মাস পর দলীয় প্রধানের মুক্তির দাবিতে বিএনপি এ কর্মসূচি নিয়েছে। সমাবেশে ঢাকা মহানগর ও জেলা ছাড়াও আশপাশের জেলা থেকেও নেতা-কর্মীরা যোগ দেবেন বলে দলীয় সূত্র জানা গেছে।
এ দিকে একই সময়ে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তারা শনিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে দলীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভা করবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এতে প্রধান অতিথি থাকবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগ হঠাৎ করেই শুক্রবার বিকেলে আলোচনা সভার কর্মসূচি ঘোষণা করে। প্রতিষ্ঠার প্লাটিনাম জুবিলি উপলক্ষে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হলেও এ বিষয়ে আগে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত ছিল না বলে দলীয় সূত্র জানা গেছে।
বিএনপি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে গত বুধবার তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে। এর মধ্যে ঢাকায় শনিবার সমাবেশ ছাড়াও আগামী ১ জুলাই সব মহানগর ও ৩ জুলাই সব জেলায় সমাবেশ হবে। দলটির এ কর্মসূচি ঘোষণার দুই দিন পর আওয়ামী লীগ বরাবরের মতো আবারও পাল্টা কর্মসূচির ঘোষণা দিল।
মৌখিক অনুমতি বিএনপিকে
বিএনপি ও ঢাকা মহানগর পুলিশের দায়িত্বশীল দুটি সূত্র জানিয়েছে, শনিবার নয়াপল্টনে সমাবেশ করার জন্য বিএনপিকে মৌখিকভাবে অনুমতি দিয়েছে পুলিশ। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কিছু শর্ত উল্লেখ করে সমাবেশের আগেই লিখিত অনুমতিও দেওয়া হবে। সমাবেশের সহযোগিতা চেয়ে ঢাকার পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারকে গতকাল বৃহস্পতিবার চিঠি দিয়েছিল বিএনপি। এ বিষয়ে কথা বলতে বৃহস্পতিবার বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে তিনজন নেতা ডিএমপির কার্যালয়ে গিয়ে অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তারের সঙ্গে কথা বলেন।
শহীদ উদ্দিন চৌধুরী আজ রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে আমাদের মৌখিকভাবে অনুমতি দেওয়া হয়।’
বিএনপির সূত্র জানিয়েছে, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে অনেক দিন পর কর্মসূচি করছে দল। এ কারণে সমাবেশটি বড় করতে সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিচ্ছেন নেতারা। বর্তমানে ঢাকা মহানগরে বিএনপির কোনো কমিটি নেই। তাই কেন্দ্রীয় বিএনপির ব্যানারে এই সমাবেশ হবে। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এতে প্রধান অতিথি থাকবেন। সভাপতিত্ব করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সমাবেশে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা বক্তব্য দেবেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঢাকা মহানগর বিএনপির কমিটি না থাকলেও আমাদের সব থানায় ও ইউনিটে কমিটি আছে। এ ছাড়া সমাবেশ সফল করতে বিএনপির সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং মহানগর বিএনপির সাবেক নেতারাও কাজ করছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা বাড়িয়েছি।’