চাঁদপুরের অনেক সূর্যসন্তান নিজেদের কর্মগুনে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করেছেন
…….পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন
নিজের জেলা নিয়ে এমন যূথবদ্ধ গবেষণা বাংলাদেশে বিরল : প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান। তরুণ লেখক আশিক বিন রহিমের লেখা ‘সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’ গ্রন্থের পাঠ পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাহিত্য মঞ্চ ও আপনের যৌথ আয়োজনে ৬ জুলাই বিকেল ৪টায় চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমী মিলনায়তনে এ পাঠ পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন। প্রধান আলোচক ছিলেন প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অনেক সূর্যসন্তানদের জন্মভূমি এই চাঁদপুর জেলা। যারা নিজেদের জীবন ও কর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করেছেন এবং চাঁদপুরকে আলোকিত করেছেন। তাদের মধ্যে অসংখ্য নারী রয়েছেন। এমন সব আলোকিত নারীদের জীবন-ও কর্ম নিয়ে আশিক বিন রহিম একটি গ্রন্থটি রচনা করা করেছেন। এজন্য লেখককে আমরা আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, আশিক বিন রহিম একজন তরুণ প্রতিভাবান ও পরিশ্রমী লেখক। চাঁদপুরকে নিয়ে এর আগেও তিনি একটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। ’সংগ্রামে-অর্জনের চাঁদপুরে নারীগণ’ গ্রন্থটিতে যে ২৫ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে,আমি মনে করি এই সম্মান তাদের প্রাপ্য। এই গ্রন্থটির মাধ্যমে চাঁদপুরের আলোকিত নারীদের সম্পর্কে নতুন প্রজন্ম জানতে পারবে।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান বলেন, চাঁদপুর নিয়ে সম্প্রতি অনেক গবেষণা হচ্ছে। তরুণরা এইসব গবেষণার কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছে। নিজের জেলা নিয়ে এমন যূথবদ্ধ গবেষণা বাংলাদেশে বিরল।
তিনি আরো বলেন, সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ গ্রন্থটি মেঘনা পাড়ের আলোকিত নারীদের জীবন ও কর্ম ধারণ করে প্রকাশিত হয়েছে। এ বইটিতে অনেক অজানা তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীরা জানলে উপকৃত হবে। তাই এ বইটি চাঁদপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লাইব্রেরীতে সংরক্ষণ করা জরুরী। তিনি এমন বই লেখার জন্য আশিক বিন রহিমকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে ছিলেন পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ফেরদৌসী বেগম, কবি ও গবেষক মুহাম্মদ ফরিদ হাসান।
আপনের সভাপতি রোটারিয়ান ডা. রাশেদা আক্তারের সভাপতিত্বে ও সাহিত্য মঞ্চের সভাপতি মাইনুল ইসলাম মানিকের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, আপনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সহ-সভাপতি রোটারিয়ান আশরাফুল আরিফ, কবি ও নাট্যকার জাহাঙ্গীর হোসেন হৃদয়, কবি সুমন কুমার দত্ত প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য কবি আব্দুল্লা-হিল কাফি, নজরুল গবেষণা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গনি, লেখক আশিক বিন রহিমের বড় ভাই আলী আকবর শেখ, চাঁদপুর লেখক পরিষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, চাঁদপুর সাহিত্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ম. নূরে আলম পাটুয়ার, বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল হোসাইন, কবি ও লেখক কবির হোসেন মিজি, কবি জাহিদ নয়ন, কবি আবু হানিফ, বাংলাদেশের ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য হোসেন মীর, চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ, আপনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিত্তুল মোনা চৈতি, সাংগঠনিক সম্পাদক আলামিন মুন্সী, সাহিত্য মঞ্চে সদস্য সদস্য তৈয়বসহ অন্যান্য লেখক ও সাহিত্যকর্মীবৃন্দ।
চাঁদপুরের অনেক সূর্যসন্তান নিজেদের কর্মগুনে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করেছেন
…….পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন
নিজের জেলা নিয়ে এমন যূথবদ্ধ গবেষণা বাংলাদেশে বিরল : প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান। তরুণ লেখক আশিক বিন রহিমের লেখা ‘সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’ গ্রন্থের পাঠ পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাহিত্য মঞ্চ ও আপনের যৌথ আয়োজনে ৬ জুলাই বিকেল ৪টায় চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমী মিলনায়তনে এ পাঠ পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন। প্রধান আলোচক ছিলেন প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অনেক সূর্যসন্তানদের জন্মভূমি এই চাঁদপুর জেলা। যারা নিজেদের জীবন ও কর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করেছেন এবং চাঁদপুরকে আলোকিত করেছেন। তাদের মধ্যে অসংখ্য নারী রয়েছেন। এমন সব আলোকিত নারীদের জীবন-ও কর্ম নিয়ে আশিক বিন রহিম একটি গ্রন্থটি রচনা করা করেছেন। এজন্য লেখককে আমরা আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, আশিক বিন রহিম একজন তরুণ প্রতিভাবান ও পরিশ্রমী লেখক। চাঁদপুরকে নিয়ে এর আগেও তিনি একটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। ’সংগ্রামে-অর্জনের চাঁদপুরে নারীগণ’ গ্রন্থটিতে যে ২৫ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে,আমি মনে করি এই সম্মান তাদের প্রাপ্য। এই গ্রন্থটির মাধ্যমে চাঁদপুরের আলোকিত নারীদের সম্পর্কে নতুন প্রজন্ম জানতে পারবে।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান বলেন, চাঁদপুর নিয়ে সম্প্রতি অনেক গবেষণা হচ্ছে। তরুণরা এইসব গবেষণার কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছে। নিজের জেলা নিয়ে এমন যূথবদ্ধ গবেষণা বাংলাদেশে বিরল।
তিনি আরো বলেন, সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ গ্রন্থটি মেঘনা পাড়ের আলোকিত নারীদের জীবন ও কর্ম ধারণ করে প্রকাশিত হয়েছে। এ বইটিতে অনেক অজানা তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীরা জানলে উপকৃত হবে। তাই এ বইটি চাঁদপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লাইব্রেরীতে সংরক্ষণ করা জরুরী। তিনি এমন বই লেখার জন্য আশিক বিন রহিমকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে ছিলেন পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ফেরদৌসী বেগম, কবি ও গবেষক মুহাম্মদ ফরিদ হাসান।
আপনের সভাপতি রোটারিয়ান ডা. রাশেদা আক্তারের সভাপতিত্বে ও সাহিত্য মঞ্চের সভাপতি মাইনুল ইসলাম মানিকের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, আপনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সহ-সভাপতি রোটারিয়ান আশরাফুল আরিফ, কবি ও নাট্যকার জাহাঙ্গীর হোসেন হৃদয়, কবি সুমন কুমার দত্ত প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য কবি আব্দুল্লা-হিল কাফি, নজরুল গবেষণা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গনি, লেখক আশিক বিন রহিমের বড় ভাই আলী আকবর শেখ, চাঁদপুর লেখক পরিষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, চাঁদপুর সাহিত্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ম. নূরে আলম পাটুয়ার, বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল হোসাইন, কবি ও লেখক কবির হোসেন মিজি, কবি জাহিদ নয়ন, কবি আবু হানিফ, বাংলাদেশের ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য হোসেন মীর, চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ, আপনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিত্তুল মোনা চৈতি, সাংগঠনিক সম্পাদক আলামিন মুন্সী, সাহিত্য মঞ্চে সদস্য সদস্য তৈয়বসহ অন্যান্য লেখক ও সাহিত্যকর্মীবৃন্দ।