আবারও সিপাই কান্দি গ্রামটি ধনাগোদা নদীর ভাঙ্গনের কবলে। গত ৩রা আগষ্ট চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ১০নং ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের সিপাইকান্দি গ্রামের আলী আকবর মিজির বাড়ি বিকাল চার হইতে শুরু করে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত নদী ভাঙ্গন অব্যাহত থাকে। চর্তুরদিকে প্রায় একশ থেকে দেড়শ ফুট জায়গা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
২০২০-২০২১ সালে চাঁদপুর -২ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামিলীগের সিনিয়র সহ- সভাপতি আলহাজ্ব এ্যাড মো. নুরুল আমিন রুহুল সিপাই কান্দি ও ঠেটালীয়া গ্রামের নদী ভাঙ্গন এলাকা জিও ব্যাগ দিয়ে রক্ষা করেন। দুই বছর যেতে না যেতেই আবারও সিপাইকান্দি গ্রামের আলী আকবর মিজির বাড়িটি নদী ভাঙ্গনে বিলীন হয়ে যায়। তাৎক্ষণিক মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলীর প্রতিনিধিকে সরজমিন পরিদর্শনে পাঠান এবং জরুরী ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান।
এ ছাড়া মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের পানি ব্যবস্থাপনা ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম সরজমিন পরিদর্শন করেন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে গ্রাম টি রক্ষা করা কঠিন হবে। জরুরী ভিত্তিতে ভাঙ্গন এলাকা রক্ষা করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম মোহন, চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এ্যাড মো. নুরুল আমিন রুহুল, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ কুদ্দুস, মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশরাফুল হাসান ও মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী ও পানি ব্যবস্থাপনা ফেডারেশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এলাকাবাসি।
ছবি-০১
মতলব উত্তরের সিপাইকান্দি গ্রাম ধনাগোদা নদীর ভাঙ্গনের কবলে।