পাকিস্তানে ‘অবৈধভাবে’ অবস্থানরত আফগানিস্তানের নাগরিকদের আগামী মাসের (নভেম্বর) মধ্যে দেশটি ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তান সরকার। হুমকি দেওয়া হয়েছে স্বেচ্ছায় যদি না যায়, তাহলে জোর করে ফেরত পাঠানো হবে। পাকিস্তান সরকারের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, এখন দেশটিতে অবৈধভাবে অবস্থানরত আফগানিস্তানের নাগরিকের সংখ্যা আনুমানিক ১৭ লাখ।
চলতি বছর আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক জঙ্গি হামলা হয়েছে। এসব হামলার কারণে কাবুলের সঙ্গে ইসলামাবাদের উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ এ নির্দেশ আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যকার চলমান উত্তেজনায় নতুন এক মাত্রা যোগ করল।
ইসলামাবাদের অভিযোগ, আফগানিস্তানের মাটি ব্যবহার করে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী পাকিস্তানে এসব হামলা চালাচ্ছে। কিন্তু তালেবান সরকার এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। এ নিয়ে উত্তেজনা চলছে কিছু দিন ধরে। এর মধ্যেই গতকাল মঙ্গলবার এই ঘোষণা দিল পাকিস্তান সরকার।
গত সপ্তাহে পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের মাস্তুংয়ে একটি মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। আত্মঘাতী এ বোমা হামলায় ৫৫ জন নিহত হন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে শোভাযাত্রা করার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এই হামলা হয়। মাস্তুং আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের একটি জেলা।
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি গতকাল মঙ্গলবার অবৈধ আফগান নাগরিকদের আগামী মাসের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে বিতাড়িত করার এ নির্দেশ দেন। তবে অবৈধ আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর সাঁড়াশি অভিযান চালানোর এ নির্দেশের সময় বেলুচিস্তানের হামলার উল্লেখ করেননি তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ বলেন, স্বেচ্ছায় বা জোর করে হলেও নভেম্বরের মধ্যে অবৈধ আফগান নাগরিকদের পাকিস্তান ছাড়তে হবে। তিনি বলেন, তাঁরা যদি না যান, তাহলে প্রাদেশিক ও কেন্দ্রীয় সরকারের সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে তাঁদের ফেরত পাঠানো হবে।
জাতিসংঘের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, পাকিস্তানে নিবন্ধিত আফগান শরণার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৩ লাখ। আরও ৮ লাখ ৮০ হাজার দেশটিতে থাকার অনুমতি পেয়েছেন। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ দাবি করেছেন, এখন এর বাইরেও ১৭ লাখ আফগান নাগরিক অবৈধভাবে পাকিস্তানে অবস্থান করছেন।
পাকিস্তানে ‘অবৈধভাবে’ অবস্থানরত আফগানিস্তানের নাগরিকদের আগামী মাসের (নভেম্বর) মধ্যে দেশটি ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তান সরকার। হুমকি দেওয়া হয়েছে স্বেচ্ছায় যদি না যায়, তাহলে জোর করে ফেরত পাঠানো হবে। পাকিস্তান সরকারের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, এখন দেশটিতে অবৈধভাবে অবস্থানরত আফগানিস্তানের নাগরিকের সংখ্যা আনুমানিক ১৭ লাখ।
চলতি বছর আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক জঙ্গি হামলা হয়েছে। এসব হামলার কারণে কাবুলের সঙ্গে ইসলামাবাদের উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ এ নির্দেশ আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যকার চলমান উত্তেজনায় নতুন এক মাত্রা যোগ করল।
ইসলামাবাদের অভিযোগ, আফগানিস্তানের মাটি ব্যবহার করে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী পাকিস্তানে এসব হামলা চালাচ্ছে। কিন্তু তালেবান সরকার এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। এ নিয়ে উত্তেজনা চলছে কিছু দিন ধরে। এর মধ্যেই গতকাল মঙ্গলবার এই ঘোষণা দিল পাকিস্তান সরকার।
গত সপ্তাহে পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের মাস্তুংয়ে একটি মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। আত্মঘাতী এ বোমা হামলায় ৫৫ জন নিহত হন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে শোভাযাত্রা করার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এই হামলা হয়। মাস্তুং আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের একটি জেলা।
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি গতকাল মঙ্গলবার অবৈধ আফগান নাগরিকদের আগামী মাসের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে বিতাড়িত করার এ নির্দেশ দেন। তবে অবৈধ আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর সাঁড়াশি অভিযান চালানোর এ নির্দেশের সময় বেলুচিস্তানের হামলার উল্লেখ করেননি তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ বলেন, স্বেচ্ছায় বা জোর করে হলেও নভেম্বরের মধ্যে অবৈধ আফগান নাগরিকদের পাকিস্তান ছাড়তে হবে। তিনি বলেন, তাঁরা যদি না যান, তাহলে প্রাদেশিক ও কেন্দ্রীয় সরকারের সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে তাঁদের ফেরত পাঠানো হবে।
জাতিসংঘের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, পাকিস্তানে নিবন্ধিত আফগান শরণার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৩ লাখ। আরও ৮ লাখ ৮০ হাজার দেশটিতে থাকার অনুমতি পেয়েছেন। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরফরাজ দাবি করেছেন, এখন এর বাইরেও ১৭ লাখ আফগান নাগরিক অবৈধভাবে পাকিস্তানে অবস্থান করছেন।