আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তাঁদের কোনো উদ্বেগ নেই। তাঁর মতে, নিষেধাজ্ঞা এলে বিএনপির বিরুদ্ধে আসা উচিত। কারণ, তারা নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে।
আজ শুক্রবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি নতুন শ্রমনীতি ঘোষণা করার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা জানি, সংবিধান মেনে স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এখানে নিষেধাজ্ঞা আসবে কেন? নিষেধাজ্ঞা এলে এখানে বিএনপির বিরুদ্ধে আসা উচিত, যারা নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে। তারা নাশকতা শুরু করেছে। গাড়ি জ্বালাচ্ছে, ট্রেন পোড়াচ্ছে, মানুষ মারছে। যুক্তরাষ্ট্র যদি নিষেধাজ্ঞা দিতে চায়, সেটা একমাত্র বিএনপি ও তার দোসরেরাই এই নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।’
কোনো বাধাবিপত্তি, হুমকি, নাশকতা, অগ্নিসন্ত্রাস এই নির্বাচনে বাধা হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচনে বিএনপি ও তাদের সহযোগীরা অনেকে অংশ নেয়নি। তাই বলে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্বতঃস্ফূর্ততা, মানুষের মধ্যে জাগরণ, উৎসাহ–উদ্দীপনার কমতি কোথাও নেই।
আওয়ামী লীগের জোট শরিক ও মিত্রদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে সমস্যা ১৭ ডিসেম্বরের পর আর থাকবে না বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। এ বিষয়ে যা হওয়ার তা এর মধ্যেই হয়ে যাবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
দেশের তৈরি পোশাক খাত নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলে বলে অভিযোগ করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, গার্মেন্ট সেক্টরের শ্রমিকদের নিজেদের বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করার একটা পাঁয়তারা আছে। এটা দেশেও আছে, বিদেশ থেকেও আছে।
পরবর্তী সময়ে সরকারে আসতে পারলে শ্রম আইনের আরও উন্নয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘কাজেই এ নিয়ে অযথা পানি ঘোলা করার কোনো কারণ নেই। এটা যারা করছে, তারা নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে এসব করছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তাঁদের কোনো উদ্বেগ নেই। তাঁর মতে, নিষেধাজ্ঞা এলে বিএনপির বিরুদ্ধে আসা উচিত। কারণ, তারা নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে।
আজ শুক্রবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি নতুন শ্রমনীতি ঘোষণা করার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা জানি, সংবিধান মেনে স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এখানে নিষেধাজ্ঞা আসবে কেন? নিষেধাজ্ঞা এলে এখানে বিএনপির বিরুদ্ধে আসা উচিত, যারা নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে। তারা নাশকতা শুরু করেছে। গাড়ি জ্বালাচ্ছে, ট্রেন পোড়াচ্ছে, মানুষ মারছে। যুক্তরাষ্ট্র যদি নিষেধাজ্ঞা দিতে চায়, সেটা একমাত্র বিএনপি ও তার দোসরেরাই এই নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।’
কোনো বাধাবিপত্তি, হুমকি, নাশকতা, অগ্নিসন্ত্রাস এই নির্বাচনে বাধা হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচনে বিএনপি ও তাদের সহযোগীরা অনেকে অংশ নেয়নি। তাই বলে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্বতঃস্ফূর্ততা, মানুষের মধ্যে জাগরণ, উৎসাহ–উদ্দীপনার কমতি কোথাও নেই।
আওয়ামী লীগের জোট শরিক ও মিত্রদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে সমস্যা ১৭ ডিসেম্বরের পর আর থাকবে না বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। এ বিষয়ে যা হওয়ার তা এর মধ্যেই হয়ে যাবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
দেশের তৈরি পোশাক খাত নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলে বলে অভিযোগ করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, গার্মেন্ট সেক্টরের শ্রমিকদের নিজেদের বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করার একটা পাঁয়তারা আছে। এটা দেশেও আছে, বিদেশ থেকেও আছে।
পরবর্তী সময়ে সরকারে আসতে পারলে শ্রম আইনের আরও উন্নয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘কাজেই এ নিয়ে অযথা পানি ঘোলা করার কোনো কারণ নেই। এটা যারা করছে, তারা নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে এসব করছে।’