হোয়াইট হাউস থেকে বেআইনিভাবে সরকারের গোপন নথি সরিয়ে নেওয়ার অভিযোগে করা মামলা খারিজ করার আবেদন জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁরা ফেডারেল কোর্টে এই আবেদন জানান। তাঁদের যুক্তি, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়মুক্তি পাওয়ার অধিকার রাখেন।
ট্রাম্প সরকারি নথি তাঁর ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে নিয়ে গিয়েছিলেন। তদন্তকারীরা এগুলো উদ্ধার করতে সেই বাড়িতে অভিযান চালাতে গেলে তিনি বাধা দেন। আগামী মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্প যে চারটি ফৌজদারি মামলা মোকাবিলা করছেন, তার একটি হচ্ছে এটি। আগামী নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান দলের সম্ভাব্য প্রার্থী।
ফ্লোরিডার নথিসংক্রান্ত ওই মামলায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ৪০ ধরনের অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায় তাঁকে নির্দোষ দাবি করেন আইনজীবী জ্যাক স্মিথ।
২০ পাতার আবেদনে ট্রাম্পের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেন, তিনি যখন হোয়াইট হাউস থেকে ওই নথি সরিয়েছিলেন, তখন সেটা ছিল রাষ্ট্রীয় কাজ।
আবেদনে বলা হয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। সুতরাং এই কথিত সিদ্ধান্ত ছিল একটি রাষ্ট্রীয় কাজ।
২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটলে হামলা ও নির্বাচনের ফল পাল্টানোর চেষ্টার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় ফেডারেল আদালতে একই ধরনের যুক্তি দেখিয়েছিলেন ট্রাম্প।
চলতি মাসের শুরুর দিকে ফেডারেল আপিল আদালত ট্রাম্পের দায়মুক্তির যুক্তিকে মার্কিন সংবিধান ‘সমর্থন করে না’ বলে রুল জারি করেন। পরে ট্রাম্প মামলা স্থগিত করতে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানান।
ট্রাম্পের আগে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এভাবে মামলা হয়নি বা কেউ মামলায় অভিযুক্ত হননি। ফলে সাবেক কোনো প্রেসিডেন্ট বিচার থেকে দায়মুক্তি পাবেন কি না, সেটা মার্কিন আইনে অমীমাংসিত রয়ে গেছে।
হোয়াইট হাউস থেকে বেআইনিভাবে সরকারের গোপন নথি সরিয়ে নেওয়ার অভিযোগে করা মামলা খারিজ করার আবেদন জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁরা ফেডারেল কোর্টে এই আবেদন জানান। তাঁদের যুক্তি, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়মুক্তি পাওয়ার অধিকার রাখেন।
ট্রাম্প সরকারি নথি তাঁর ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে নিয়ে গিয়েছিলেন। তদন্তকারীরা এগুলো উদ্ধার করতে সেই বাড়িতে অভিযান চালাতে গেলে তিনি বাধা দেন। আগামী মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্প যে চারটি ফৌজদারি মামলা মোকাবিলা করছেন, তার একটি হচ্ছে এটি। আগামী নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান দলের সম্ভাব্য প্রার্থী।
ফ্লোরিডার নথিসংক্রান্ত ওই মামলায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ৪০ ধরনের অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায় তাঁকে নির্দোষ দাবি করেন আইনজীবী জ্যাক স্মিথ।
২০ পাতার আবেদনে ট্রাম্পের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেন, তিনি যখন হোয়াইট হাউস থেকে ওই নথি সরিয়েছিলেন, তখন সেটা ছিল রাষ্ট্রীয় কাজ।
আবেদনে বলা হয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। সুতরাং এই কথিত সিদ্ধান্ত ছিল একটি রাষ্ট্রীয় কাজ।
২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটলে হামলা ও নির্বাচনের ফল পাল্টানোর চেষ্টার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় ফেডারেল আদালতে একই ধরনের যুক্তি দেখিয়েছিলেন ট্রাম্প।
চলতি মাসের শুরুর দিকে ফেডারেল আপিল আদালত ট্রাম্পের দায়মুক্তির যুক্তিকে মার্কিন সংবিধান ‘সমর্থন করে না’ বলে রুল জারি করেন। পরে ট্রাম্প মামলা স্থগিত করতে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানান।
ট্রাম্পের আগে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এভাবে মামলা হয়নি বা কেউ মামলায় অভিযুক্ত হননি। ফলে সাবেক কোনো প্রেসিডেন্ট বিচার থেকে দায়মুক্তি পাবেন কি না, সেটা মার্কিন আইনে অমীমাংসিত রয়ে গেছে।