এদিকে কোন উপায় না পেয়ে রবিবার (১০ মার্চ) বিকেলে নির্বাচিত সদস্যদের মধ্যে দাতা সদস্য, অভিভাবক সদস্য ও শিক্ষক প্রতিনিধি ৬জন বোর্ডের বিধান মতে সভাপতি নির্বাচন করার দাবী জানিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন। যার অনুলিপি দেয়া হয়েছে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, গত ৪ মার্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। এরপর আমাদেরকে জানানো হয় ৭ মার্চ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ে সভাপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু ওই দিন কৃষি কর্মকর্তা প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে আমাদেরকে জানান ৭ মার্চ না হয়ে ১০ মার্চ সভাপতি পদে নির্বাচন হবে। সে আলোকে ১০ মার্চ নির্বাচিত সকলে সদর উপজেলায় আসেন। কিন্তু প্রধান শিক্ষক জানান আজও নির্বাচন হবে না।
এ বিষয়ে একাধিক অভিভাবক প্রতিনিধি জানান, বোর্ডের নিয়মানুসারে ৭ দিনের মধ্যে সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার কথা। কিন্তু সেই সময় ১১ মার্চ শেষ হবে। যিনি সভাপতি পদে নির্বাচনে কালো টাকার বিনিময় হবে মর্মে শেষ সময় এসে অভিযোগ দিয়েছেন তিনি আমাদের সাথে উপস্থিত হন নাই। এছাড়া তিনি নির্বাচনের পর ৫ দিন পার হলেও অভিযোগ দেননি। অভিভাবক প্রতিনিধি দেলোয়ারের ভূমিকা এখন সকলের কাছে প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আওলাদ হোসেন জানান, সভাপতি পদে নির্বাচনে অর্থের বিনিময় হবে মর্মে নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেছেন। যে কারণে তার অভিযোগটি তদন্ত করার জন্য দেয়া হয়েছে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকত জানান, অভিভাবক সদস্যের আবেদনটি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য দেয়া হয়েছে। বিষয়টি সুরাহা হলে সভাপতি নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে।
এদিকে এই বিষয়ে সদর উপজেলার একজন শিক্ষক নেতা জানান, নির্বাচনের ৭ দিনের মধ্যে সভাপতি নির্বাচিত করার বিধান রয়েছে। এরপর ৩ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত করে অনলাইনের মাধ্যমে বোর্ডে জমা দিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কমিটি না হলে নির্বাচিতরা বাতিল হবেন এবং বিধি অনুসারে বিদ্যালয়ের এডহক কমিটি হবে।
এদিকে কোন উপায় না পেয়ে রবিবার (১০ মার্চ) বিকেলে নির্বাচিত সদস্যদের মধ্যে দাতা সদস্য, অভিভাবক সদস্য ও শিক্ষক প্রতিনিধি ৬জন বোর্ডের বিধান মতে সভাপতি নির্বাচন করার দাবী জানিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন। যার অনুলিপি দেয়া হয়েছে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, গত ৪ মার্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। এরপর আমাদেরকে জানানো হয় ৭ মার্চ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ে সভাপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু ওই দিন কৃষি কর্মকর্তা প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে আমাদেরকে জানান ৭ মার্চ না হয়ে ১০ মার্চ সভাপতি পদে নির্বাচন হবে। সে আলোকে ১০ মার্চ নির্বাচিত সকলে সদর উপজেলায় আসেন। কিন্তু প্রধান শিক্ষক জানান আজও নির্বাচন হবে না।
এ বিষয়ে একাধিক অভিভাবক প্রতিনিধি জানান, বোর্ডের নিয়মানুসারে ৭ দিনের মধ্যে সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার কথা। কিন্তু সেই সময় ১১ মার্চ শেষ হবে। যিনি সভাপতি পদে নির্বাচনে কালো টাকার বিনিময় হবে মর্মে শেষ সময় এসে অভিযোগ দিয়েছেন তিনি আমাদের সাথে উপস্থিত হন নাই। এছাড়া তিনি নির্বাচনের পর ৫ দিন পার হলেও অভিযোগ দেননি। অভিভাবক প্রতিনিধি দেলোয়ারের ভূমিকা এখন সকলের কাছে প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আওলাদ হোসেন জানান, সভাপতি পদে নির্বাচনে অর্থের বিনিময় হবে মর্মে নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেছেন। যে কারণে তার অভিযোগটি তদন্ত করার জন্য দেয়া হয়েছে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকত জানান, অভিভাবক সদস্যের আবেদনটি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য দেয়া হয়েছে। বিষয়টি সুরাহা হলে সভাপতি নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে।
এদিকে এই বিষয়ে সদর উপজেলার একজন শিক্ষক নেতা জানান, নির্বাচনের ৭ দিনের মধ্যে সভাপতি নির্বাচিত করার বিধান রয়েছে। এরপর ৩ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত করে অনলাইনের মাধ্যমে বোর্ডে জমা দিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কমিটি না হলে নির্বাচিতরা বাতিল হবেন এবং বিধি অনুসারে বিদ্যালয়ের এডহক কমিটি হবে।