অভ্যাসটা হয়েছিল করোনার সময়। ঘরবন্দী মানুষ অনলাইনে কাজকর্মে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। সেই অভ্যাস যায়নি। বরং আরও পাকা হয়ে বসেছে। এখন অনেকে ঈদের কেনাকাটাও অনলাইনে সারেন। দোকানে দোকানে ঘুরে গলদঘর্ম হওয়ার চেয়ে ঘরে বসে আরামে অনলাইন কাপড়চোপড় ও নিত্যপণ্য কেনেন।
সিলেটের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মাসুদা বেগম। পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়ার দুই দিন পরই তিনি অনলাইনে একটি থ্রি-পিস কিনেছেন। এবার ঈদের সব কেনাকাটা অনলাইনেই সেরে নেবেন বলে জানালেন। তিনি বলেন, ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে ঘরে বসে তাঁর বন্ধুবান্ধবও এবার ঈদের কেনাকাটা করছেন।
অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেন সিলেটের এমন কয়েকজন তরুণ উদ্যোক্তা জানালেন, মানুষজন এখন ধীরে ধীরে অনলাইননির্ভর হয়ে পড়ছেন। তাই অনলাইনে সব ধরনের পণ্যের ব্যবসাও দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সিলেট মহানগরের অন্তত পাঁচ শ উদ্যোক্তা অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির ব্যবসায় নেমেছেন।
নগরের সাগরদিঘিরপার এলাকার বাসিন্দা ও নারী উদ্যোক্তা তাহেরা জামান ‘নূরনগরী’ নামে একটি ফেসবুক পেজ খুলে কাপড়ের ব্যবসা করছেন। সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিষয়ের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পড়াশোনা করেছেন। তাহেরা বললেন, তাঁর ফেসবুক পেজের অনুসারী আড়াই লাখেরও বেশি। ভিন্ন ভিন্ন নকশার থ্রি-পিস, শাড়িসহ নানা ধরনের কাপড় বিক্রি করেন তিনি। অনলাইনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তাঁর কাপড় অনেকে কেনেন। তিনি সেসব কাপড় কুরিয়ারে ক্রেতাদের ঠিকানায় পাঠিয়ে দেন। এমনকি প্রবাস থেকেও অনেকে তাঁর কাছ থেকে কাপড় কেনেন।
একাধিক ক্রেতা ও ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত করোনার পর থেকে অনলাইনকেন্দ্রিক বাণিজ্যের একটা নতুন ক্ষেত্র সম্প্রসারিত হয়েছে। যেহেতু ক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে, তাই দিন দিন উদ্যোক্তার সংখ্যাও পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে। কাপড়, জুতা, প্রসাধন, ইলেকট্রনিকসামগ্রী, ইমিটেশনের গয়না, ওষুধ, ফল, মাছ, চাল, ডাল থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সবই এখন অনলাইনে পাওয়া যায়। অনেকে এখন ঝক্কিঝামেলা এড়াতে অনলাইনেই কেনাকাটা সারছেন। এবারের ঈদেও অনলাইনকেন্দ্রিক ব্যবসা এরই মধ্যে জমজমাট রূপ নিয়েছে। ফলে বিপণিবিতানগুলোর মতো অনলাইনেও এখন জমে উঠেছে ঈদবাজার।
অনলাইনকেন্দ্রিক উদ্যোক্তার পাশাপাশি অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও এখন অনলাইন ব্যবসায় ঝুঁকছেন। এ রকমই একটি প্রতিষ্ঠান সিলেট নগরের দাড়িয়াপাড়া এলাকার ‘ষড়ঋতু’। এটি মূলত দেশি কাপড়ের বিক্রয় প্রতিষ্ঠান। ষড়ঋতুর মালিক হুমায়ূন কবির প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা দোকানে নানা ধরনের দেশি কাপড় বিক্রি করি। তবে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনলাইনেও এখন আমরা কাপড় বিক্রি করছি। এবারের ঈদে অনলাইনে ক্রেতাদের ভালো সাড়াও পাচ্ছি।’
ফেসবুক ঘেঁটে দেখা গেছে, অনলাইনে প্রায় সব ধরনের সামগ্রীরই বেচাকেনা চলছে। সিলেটের অনেক উদ্যোক্তা ফেসবুকে নিজেদের পেজে কাপড়সহ বিভিন্ন পণ্যের ছবি ও দাম আপলোড করে দিচ্ছেন। আগ্রহীরা সেসব পেজে গিয়ে পছন্দের সামগ্রী কিনতে দরদাম করছেন। অনেক উদ্যোক্তা আবার ফেসবুক পেজে মূল্যছাড়ও দিচ্ছেন। কেউ কেউ কেনাকাটা করার পর সংশ্লিষ্ট পেজগুলোয় গিয়ে সেবা এবং পণ্য নিয়ে ইতিবাচক রিভিউ দিচ্ছেন।
নগরের হাওলাদারপাড়া এলাকার সানজিদা আক্তার নামের চল্লিশোর্ধ্ব গৃহিণী জানান, এবার তিনি অনলাইনেই দুই মেয়ে ও তাঁর জন্য কাপড় কেনাকাটা করবেন। যেহেতু বেশ কিছু ভালো মানের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনকেন্দ্রিক ব্যবসায় আছে, তাই সেসব প্রতিষ্ঠান থেকেই কাপড় কিনবেন।
সিলেট উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি স্বর্ণলতা রায় প্রথম আলোকে বলেন, এবারের ঈদ সামনে রেখে বিপণিবিতানগুলোর মতো সিলেটে অনলাইনেও এখন ঈদের ব্যবসা জমে উঠেছে। অনলাইন বাজারের মূল ক্রেতাই হচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা। তাই তাঁদের আগ্রহের জিনিসপত্রই অনলাইনে বেশি বিক্রি হয়। এ ছাড়া সিলেটে প্রধানত নারী উদ্যোক্তারাই অনলাইনকেন্দ্রিক ব্যবসায় বেশি সম্পৃক্ত হয়েছেন। অনেক নারী উদ্যোক্তা সফলও হয়েছেন।
রাজশাহী মহানগরের মানুষও অনলাইনে স্বচ্ছন্দে কেনাকাটা করছেন। কাঁচাবাজার ছাড়া প্রসাধনসামগ্রী, নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে।
নগরের কুমারপাড়ার স্কুলশিক্ষক ওয়াহিদা পারভীন এবার অনলাইনে ঈদের কেনাকাটা সেরেছেন। এখনো এটা–ওটা কিনছেন। ঈদ ছাড়াও সারা বছরই অনলাইনে নিজের জন্য থ্রি–পিস কেনেন। অবশ্য বয়োজ্যেষ্ঠদের কাপড়চোপড়ের জন্য দোকানে যেতে হয়।
সবজি ছাড়া প্রায় সবই অনলাইনে কেনেন নগরের কালুমিস্ত্রির মোড়ের গৃহিণী রেহেনা পারভীন। তিনি বলেন, অনলাইনে কেনাকাটা এখন বেশ জনপ্রিয়। ফেসবুকে এমন কিছু পেজ আছে, লাইভ চলাকালেই তাদের পণ্য বিক্রি হয়ে যায়। তারা ক্রেতাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছে। তা ছাড়া অনলাইনে ভিন্ন রকম নকশার কাপড়চোপড় পাওয়া যায়। আবার দামও সহনীয় থাকে।
অনলাইনে কেনাকাটায় স্বচ্ছন্দবোধ করেন বলে জানালেন কালুমিস্ত্রির মোড়ের আরেক গৃহিণী আলিয়া রুপি। নিজের সব প্রসাধনসামগ্রী তিনি অনলাইন থেকেই কেনেন। অনলাইনে কিনলে আসল জিনিসটাই পান। স্থানীয় বাজারেই অনেক সময় আসল প্রসাধনী পাওয়া যায় না।
রাজশাহী নগরের ভদ্রা এলাকায় ‘খাঁচা’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান বিশেষ ধরনের শাড়ি তৈরি করে। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার শাহনাজ সুলতানা বললেন, প্রতিদিন তাঁদের ৪০০ থেকে ৫০০ শাড়ি তৈরি হয়—সবই বিক্রি হয়ে যায়। তাঁদের বাজার মূলত রাজশাহীর বাইরে।
অভ্যাসটা হয়েছিল করোনার সময়। ঘরবন্দী মানুষ অনলাইনে কাজকর্মে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। সেই অভ্যাস যায়নি। বরং আরও পাকা হয়ে বসেছে। এখন অনেকে ঈদের কেনাকাটাও অনলাইনে সারেন। দোকানে দোকানে ঘুরে গলদঘর্ম হওয়ার চেয়ে ঘরে বসে আরামে অনলাইন কাপড়চোপড় ও নিত্যপণ্য কেনেন।
সিলেটের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মাসুদা বেগম। পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়ার দুই দিন পরই তিনি অনলাইনে একটি থ্রি-পিস কিনেছেন। এবার ঈদের সব কেনাকাটা অনলাইনেই সেরে নেবেন বলে জানালেন। তিনি বলেন, ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে ঘরে বসে তাঁর বন্ধুবান্ধবও এবার ঈদের কেনাকাটা করছেন।
অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেন সিলেটের এমন কয়েকজন তরুণ উদ্যোক্তা জানালেন, মানুষজন এখন ধীরে ধীরে অনলাইননির্ভর হয়ে পড়ছেন। তাই অনলাইনে সব ধরনের পণ্যের ব্যবসাও দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সিলেট মহানগরের অন্তত পাঁচ শ উদ্যোক্তা অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির ব্যবসায় নেমেছেন।
নগরের সাগরদিঘিরপার এলাকার বাসিন্দা ও নারী উদ্যোক্তা তাহেরা জামান ‘নূরনগরী’ নামে একটি ফেসবুক পেজ খুলে কাপড়ের ব্যবসা করছেন। সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিষয়ের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পড়াশোনা করেছেন। তাহেরা বললেন, তাঁর ফেসবুক পেজের অনুসারী আড়াই লাখেরও বেশি। ভিন্ন ভিন্ন নকশার থ্রি-পিস, শাড়িসহ নানা ধরনের কাপড় বিক্রি করেন তিনি। অনলাইনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তাঁর কাপড় অনেকে কেনেন। তিনি সেসব কাপড় কুরিয়ারে ক্রেতাদের ঠিকানায় পাঠিয়ে দেন। এমনকি প্রবাস থেকেও অনেকে তাঁর কাছ থেকে কাপড় কেনেন।
একাধিক ক্রেতা ও ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত করোনার পর থেকে অনলাইনকেন্দ্রিক বাণিজ্যের একটা নতুন ক্ষেত্র সম্প্রসারিত হয়েছে। যেহেতু ক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে, তাই দিন দিন উদ্যোক্তার সংখ্যাও পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে। কাপড়, জুতা, প্রসাধন, ইলেকট্রনিকসামগ্রী, ইমিটেশনের গয়না, ওষুধ, ফল, মাছ, চাল, ডাল থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সবই এখন অনলাইনে পাওয়া যায়। অনেকে এখন ঝক্কিঝামেলা এড়াতে অনলাইনেই কেনাকাটা সারছেন। এবারের ঈদেও অনলাইনকেন্দ্রিক ব্যবসা এরই মধ্যে জমজমাট রূপ নিয়েছে। ফলে বিপণিবিতানগুলোর মতো অনলাইনেও এখন জমে উঠেছে ঈদবাজার।
অনলাইনকেন্দ্রিক উদ্যোক্তার পাশাপাশি অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও এখন অনলাইন ব্যবসায় ঝুঁকছেন। এ রকমই একটি প্রতিষ্ঠান সিলেট নগরের দাড়িয়াপাড়া এলাকার ‘ষড়ঋতু’। এটি মূলত দেশি কাপড়ের বিক্রয় প্রতিষ্ঠান। ষড়ঋতুর মালিক হুমায়ূন কবির প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা দোকানে নানা ধরনের দেশি কাপড় বিক্রি করি। তবে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনলাইনেও এখন আমরা কাপড় বিক্রি করছি। এবারের ঈদে অনলাইনে ক্রেতাদের ভালো সাড়াও পাচ্ছি।’
ফেসবুক ঘেঁটে দেখা গেছে, অনলাইনে প্রায় সব ধরনের সামগ্রীরই বেচাকেনা চলছে। সিলেটের অনেক উদ্যোক্তা ফেসবুকে নিজেদের পেজে কাপড়সহ বিভিন্ন পণ্যের ছবি ও দাম আপলোড করে দিচ্ছেন। আগ্রহীরা সেসব পেজে গিয়ে পছন্দের সামগ্রী কিনতে দরদাম করছেন। অনেক উদ্যোক্তা আবার ফেসবুক পেজে মূল্যছাড়ও দিচ্ছেন। কেউ কেউ কেনাকাটা করার পর সংশ্লিষ্ট পেজগুলোয় গিয়ে সেবা এবং পণ্য নিয়ে ইতিবাচক রিভিউ দিচ্ছেন।
নগরের হাওলাদারপাড়া এলাকার সানজিদা আক্তার নামের চল্লিশোর্ধ্ব গৃহিণী জানান, এবার তিনি অনলাইনেই দুই মেয়ে ও তাঁর জন্য কাপড় কেনাকাটা করবেন। যেহেতু বেশ কিছু ভালো মানের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনকেন্দ্রিক ব্যবসায় আছে, তাই সেসব প্রতিষ্ঠান থেকেই কাপড় কিনবেন।
সিলেট উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি স্বর্ণলতা রায় প্রথম আলোকে বলেন, এবারের ঈদ সামনে রেখে বিপণিবিতানগুলোর মতো সিলেটে অনলাইনেও এখন ঈদের ব্যবসা জমে উঠেছে। অনলাইন বাজারের মূল ক্রেতাই হচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা। তাই তাঁদের আগ্রহের জিনিসপত্রই অনলাইনে বেশি বিক্রি হয়। এ ছাড়া সিলেটে প্রধানত নারী উদ্যোক্তারাই অনলাইনকেন্দ্রিক ব্যবসায় বেশি সম্পৃক্ত হয়েছেন। অনেক নারী উদ্যোক্তা সফলও হয়েছেন।
রাজশাহী মহানগরের মানুষও অনলাইনে স্বচ্ছন্দে কেনাকাটা করছেন। কাঁচাবাজার ছাড়া প্রসাধনসামগ্রী, নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে।
নগরের কুমারপাড়ার স্কুলশিক্ষক ওয়াহিদা পারভীন এবার অনলাইনে ঈদের কেনাকাটা সেরেছেন। এখনো এটা–ওটা কিনছেন। ঈদ ছাড়াও সারা বছরই অনলাইনে নিজের জন্য থ্রি–পিস কেনেন। অবশ্য বয়োজ্যেষ্ঠদের কাপড়চোপড়ের জন্য দোকানে যেতে হয়।
সবজি ছাড়া প্রায় সবই অনলাইনে কেনেন নগরের কালুমিস্ত্রির মোড়ের গৃহিণী রেহেনা পারভীন। তিনি বলেন, অনলাইনে কেনাকাটা এখন বেশ জনপ্রিয়। ফেসবুকে এমন কিছু পেজ আছে, লাইভ চলাকালেই তাদের পণ্য বিক্রি হয়ে যায়। তারা ক্রেতাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছে। তা ছাড়া অনলাইনে ভিন্ন রকম নকশার কাপড়চোপড় পাওয়া যায়। আবার দামও সহনীয় থাকে।
অনলাইনে কেনাকাটায় স্বচ্ছন্দবোধ করেন বলে জানালেন কালুমিস্ত্রির মোড়ের আরেক গৃহিণী আলিয়া রুপি। নিজের সব প্রসাধনসামগ্রী তিনি অনলাইন থেকেই কেনেন। অনলাইনে কিনলে আসল জিনিসটাই পান। স্থানীয় বাজারেই অনেক সময় আসল প্রসাধনী পাওয়া যায় না।
রাজশাহী নগরের ভদ্রা এলাকায় ‘খাঁচা’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান বিশেষ ধরনের শাড়ি তৈরি করে। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার শাহনাজ সুলতানা বললেন, প্রতিদিন তাঁদের ৪০০ থেকে ৫০০ শাড়ি তৈরি হয়—সবই বিক্রি হয়ে যায়। তাঁদের বাজার মূলত রাজশাহীর বাইরে।