মতলব দক্ষিণ উপজেলায় মেশিনে (যন্ত্র) ঘাস কাটতে গিয়ে রিংকন চক্রবর্তী (১২) নামের এক শিশুর ডান হাতের কবজি কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার দূরগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় রিংকন ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়েছে।
রিংকন চক্রবর্তী দূরগাঁও এলাকার মানিক চক্রবর্তীর ছেলে। সে দূরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। দুই ভাইয়ের মধ্যে সে ছোট।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, আজ সকাল আটটায় বাড়িতে রাখা একটি যন্ত্র দিয়ে ঘাস কাটতে শুরু করে রিংকন। হঠাৎ ওই যন্ত্রের ভেতর তার ডান হাতের কিছু অংশ ঢুকে যায়। এতে তার হাতের কবজি পর্যন্ত কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হাত থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ও স্বজনেরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে স্বজনেরা তাঁকে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যান
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে শিশুটির চাচা রতন চক্রবর্তী বলেন, তাঁর ভাতিজার হাতের ওই স্থানে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। হাতের যন্ত্রণায় সে হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। তার অবস্থা এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। সুস্থ হতে তার অনেক সময় লাগবে।
রতন চক্রবর্তী আরও বলেন, অসাবধানতার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। ডান হাতের কবজি পর্যন্ত কেটে যাওয়ায় তাঁর ভাতিজার লেখাপড়াও ব্যাহত হবে। এ নিয়ে পরিবারের সদস্যরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
মতলব দক্ষিণ উপজেলায় মেশিনে (যন্ত্র) ঘাস কাটতে গিয়ে রিংকন চক্রবর্তী (১২) নামের এক শিশুর ডান হাতের কবজি কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার দূরগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় রিংকন ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়েছে।
রিংকন চক্রবর্তী দূরগাঁও এলাকার মানিক চক্রবর্তীর ছেলে। সে দূরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। দুই ভাইয়ের মধ্যে সে ছোট।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, আজ সকাল আটটায় বাড়িতে রাখা একটি যন্ত্র দিয়ে ঘাস কাটতে শুরু করে রিংকন। হঠাৎ ওই যন্ত্রের ভেতর তার ডান হাতের কিছু অংশ ঢুকে যায়। এতে তার হাতের কবজি পর্যন্ত কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হাত থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ও স্বজনেরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে স্বজনেরা তাঁকে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যান
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে শিশুটির চাচা রতন চক্রবর্তী বলেন, তাঁর ভাতিজার হাতের ওই স্থানে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। হাতের যন্ত্রণায় সে হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। তার অবস্থা এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। সুস্থ হতে তার অনেক সময় লাগবে।
রতন চক্রবর্তী আরও বলেন, অসাবধানতার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। ডান হাতের কবজি পর্যন্ত কেটে যাওয়ায় তাঁর ভাতিজার লেখাপড়াও ব্যাহত হবে। এ নিয়ে পরিবারের সদস্যরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।