চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন ১২৭টি এলাকায় তীব্র লোডশেডিং হচ্ছে। আবার যতটুকু সময় বিদ্যুৎ থাকে, সে সময়ে থাকে লো-ভোল্টেজ। চার দিন ধরে চলছে বিদ্যুতের এই সমস্যা। বিদ্যুৎ না থাকায় প্রচণ্ড গরমে এসব এলাকার ৭০ হাজার গ্রাহককে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন এলাকাগুলোতে গত বুধবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার রাত পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হয়েছে। এসব এলাকায় দিন ও রাতে প্রতি দুই ঘণ্টায় গড়ে এক ঘণ্টা করে বিদ্যুতের সরবরাহ থাকে না।এর মধ্যে শনিবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। ওই ১২ ঘণ্টায় বিদ্যুতের আসা-যাওয়া চলে ২০ বার।
সূত্রটি আরও জানায়, গত বুধবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার বিকেল ৬টা পর্যন্ত বিদ্যুতের লোডশেডিং চলে মোট ৪৮ ঘণ্টা। এর মধ্যে শনিবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। ওই ১২ ঘণ্টায় বিদ্যুতের আসা-যাওয়া চলে ২০ বার। ভোল্টেজ ওঠানামা করে অন্তত ১৫ বার।
উপজেলার বরদিয়া এলাকার বাসিন্দা কলেজশিক্ষক কামাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে তাঁর এলাকায় বিদ্যুতের অসহনীয় লোডশেডিং চলছে। প্রতিদিন গড়ে ১৩ থেকে ১৪ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা করে যে লোডশেডিংয়ের হিসাব দেখাচ্ছে, সেটির সঙ্গে বাস্তবতার মিল নেই। এটি কাগুজে হিসাব মাত্র। বাস্তবে লোডশেডিং হচ্ছে অনেক বেশি।
কলেজশিক্ষক কামাল হোসেন আরও বলেন, প্রচণ্ড গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। বিদ্যুতের অভাবে বৈদ্যুতিক পাখা ঘুরছে না। এতে চরম ভোগান্তি হচ্ছে। রাতে ঘুমানো যাচ্ছে না। শিশু ও নারীরা গরমে বেশি হাঁসফাঁস করছেন। লোডশেডিং ছাড়াও লো-ভোল্টেজ সমস্যাও আছে। এসব কারণে তাঁর বাসার ইলেকট্রনিক কিছু মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে পৌরসভার ব্যবস্থাপনাধীন বিশুদ্ধ পানির সরবরাহ বন্ধ। এসব সমস্যার ফলে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে। অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, তাঁর উপজেলায় প্রতিদিন গড়ে বিদ্যুতের চাহিদা ১২ থেকে ১৩ মেগাওয়াট। কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৬ মেগাওয়াট করে। এ জন্য এত লোডশেডিং হচ্ছে। বিষয়টি তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন ১২৭টি এলাকায় তীব্র লোডশেডিং হচ্ছে। আবার যতটুকু সময় বিদ্যুৎ থাকে, সে সময়ে থাকে লো-ভোল্টেজ। চার দিন ধরে চলছে বিদ্যুতের এই সমস্যা। বিদ্যুৎ না থাকায় প্রচণ্ড গরমে এসব এলাকার ৭০ হাজার গ্রাহককে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন এলাকাগুলোতে গত বুধবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার রাত পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হয়েছে। এসব এলাকায় দিন ও রাতে প্রতি দুই ঘণ্টায় গড়ে এক ঘণ্টা করে বিদ্যুতের সরবরাহ থাকে না।এর মধ্যে শনিবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। ওই ১২ ঘণ্টায় বিদ্যুতের আসা-যাওয়া চলে ২০ বার।
সূত্রটি আরও জানায়, গত বুধবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার বিকেল ৬টা পর্যন্ত বিদ্যুতের লোডশেডিং চলে মোট ৪৮ ঘণ্টা। এর মধ্যে শনিবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। ওই ১২ ঘণ্টায় বিদ্যুতের আসা-যাওয়া চলে ২০ বার। ভোল্টেজ ওঠানামা করে অন্তত ১৫ বার।
উপজেলার বরদিয়া এলাকার বাসিন্দা কলেজশিক্ষক কামাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে তাঁর এলাকায় বিদ্যুতের অসহনীয় লোডশেডিং চলছে। প্রতিদিন গড়ে ১৩ থেকে ১৪ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা করে যে লোডশেডিংয়ের হিসাব দেখাচ্ছে, সেটির সঙ্গে বাস্তবতার মিল নেই। এটি কাগুজে হিসাব মাত্র। বাস্তবে লোডশেডিং হচ্ছে অনেক বেশি।
কলেজশিক্ষক কামাল হোসেন আরও বলেন, প্রচণ্ড গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। বিদ্যুতের অভাবে বৈদ্যুতিক পাখা ঘুরছে না। এতে চরম ভোগান্তি হচ্ছে। রাতে ঘুমানো যাচ্ছে না। শিশু ও নারীরা গরমে বেশি হাঁসফাঁস করছেন। লোডশেডিং ছাড়াও লো-ভোল্টেজ সমস্যাও আছে। এসব কারণে তাঁর বাসার ইলেকট্রনিক কিছু মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে পৌরসভার ব্যবস্থাপনাধীন বিশুদ্ধ পানির সরবরাহ বন্ধ। এসব সমস্যার ফলে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে। অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, তাঁর উপজেলায় প্রতিদিন গড়ে বিদ্যুতের চাহিদা ১২ থেকে ১৩ মেগাওয়াট। কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৬ মেগাওয়াট করে। এ জন্য এত লোডশেডিং হচ্ছে। বিষয়টি তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।