মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথে ভাতিজিকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় মোশারফ হোসেন বকাউল (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় উপজেলার ঘোড়াধারী গ্রামে ওই ব্যক্তির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় রবিউল ইসলামকে প্রধান অভিযুক্ত করে স্থানীয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী। সেটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। আহত মোশারফ হোসেন উপজেলার ঘোড়াধারী গ্রামের বশির উদ্দিন বকাউলের ছেলে। বাহরাইনপ্রবাসী মোশারফ কয়েক মাস আগে দেশে ফেরেন। অভিযুক্ত রবিউল ইসলামের বাড়িও ঘোড়াধারী গ্রামে।পুলিশ, পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঘোড়াধারী গ্রামের রবিউল ইসলাম ও তাঁর কতিপয় সহযোগী দীর্ঘদিন ধরে এলাকার রাস্তায় স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বিদ্যালয় থেকে বাড়িতে ফেরার পথে মোশারফের ভাতিজিকে ওই ব্যক্তিরা উত্ত্যক্ত করেন। খবর পেয়ে মোশারফ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করে তাঁদের শাসান। এতে মোশারফের ওপর ক্ষুব্ধ হন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
স্থানীয় সূত্র জানায়, এ ঘটনার পর রবিউল ইসলাম ও তাঁর সহযোগী শরিফ মিয়া, আবদুল খালেক, আবুল খায়েরসহ কয়েকজন আজ সকাল ১০টায় দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মোশারফের বাড়িতে গিয়ে হামলা করেন। তাঁরা মোশারফকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মাথা, গলা, পিঠ, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম করেন। এতে বাধা দিলে তাঁরা মোশারফের স্ত্রীকেও মারধর করেন এবং গলার সোনার চেইন ছিনিয়ে নেন। এ সময় মোশারফের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
মোশারফ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ভাতিজিকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে এই হামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় আপাতত তিনি লিখিত অভিযোগ করেছেন। হত্যাচেষ্টার মামলার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি। অভিযোগের বিষয়ে রবিউল ইসলাম ও তাঁর কয়েকজন সহযোগীর মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সংযোগ বন্ধ পাওয়া যায়।
মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিপন বালা প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় রবিউল ইসলামসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ব্যক্তি। হত্যাচেষ্টার মামলাও প্রক্রিয়াধীন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথে ভাতিজিকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় মোশারফ হোসেন বকাউল (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় উপজেলার ঘোড়াধারী গ্রামে ওই ব্যক্তির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় রবিউল ইসলামকে প্রধান অভিযুক্ত করে স্থানীয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী। সেটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। আহত মোশারফ হোসেন উপজেলার ঘোড়াধারী গ্রামের বশির উদ্দিন বকাউলের ছেলে। বাহরাইনপ্রবাসী মোশারফ কয়েক মাস আগে দেশে ফেরেন। অভিযুক্ত রবিউল ইসলামের বাড়িও ঘোড়াধারী গ্রামে।পুলিশ, পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঘোড়াধারী গ্রামের রবিউল ইসলাম ও তাঁর কতিপয় সহযোগী দীর্ঘদিন ধরে এলাকার রাস্তায় স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বিদ্যালয় থেকে বাড়িতে ফেরার পথে মোশারফের ভাতিজিকে ওই ব্যক্তিরা উত্ত্যক্ত করেন। খবর পেয়ে মোশারফ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করে তাঁদের শাসান। এতে মোশারফের ওপর ক্ষুব্ধ হন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
স্থানীয় সূত্র জানায়, এ ঘটনার পর রবিউল ইসলাম ও তাঁর সহযোগী শরিফ মিয়া, আবদুল খালেক, আবুল খায়েরসহ কয়েকজন আজ সকাল ১০টায় দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মোশারফের বাড়িতে গিয়ে হামলা করেন। তাঁরা মোশারফকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মাথা, গলা, পিঠ, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম করেন। এতে বাধা দিলে তাঁরা মোশারফের স্ত্রীকেও মারধর করেন এবং গলার সোনার চেইন ছিনিয়ে নেন। এ সময় মোশারফের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
মোশারফ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ভাতিজিকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে এই হামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় আপাতত তিনি লিখিত অভিযোগ করেছেন। হত্যাচেষ্টার মামলার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি। অভিযোগের বিষয়ে রবিউল ইসলাম ও তাঁর কয়েকজন সহযোগীর মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সংযোগ বন্ধ পাওয়া যায়।
মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিপন বালা প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় রবিউল ইসলামসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ব্যক্তি। হত্যাচেষ্টার মামলাও প্রক্রিয়াধীন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।