জীবন-জীবিকার তাগিদে ফেরি করে মুখোরচক ঝালমুড়ি বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন কামাল হোসেন। তিনি ৮ বছর ধরে ঝালমুড়ি বিক্রি করেও ক্লান্তবোধ করেননি। দীর্ঘ দিন ধরে ভ্যানগাড়িতে করে ঝাল মুড়ি বিক্রি করে যাচ্ছেন চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস চত্বর ও বিভিন্ন স্থানে। বিশেষ করে পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়,মাদ্রাসা,বাজার,সেঙ্গুয়া ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঝালমুড়ি বিক্রি করে াকেন।
কামাল হোসেন চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুছাইচ্চর দক্ষিন বালুথুরা গ্রামের মোস্তফা কামালের ছেলে। দারিদ্র কোষাঘাত েেক মুক্তি পাওয়ার জন্য ঝালমুড়ি বিক্রি করে আসছেন তিনি। প্রতিদিন ২ হাজার থেকে ৩ হাজার বিক্রি করে লাভ করেন ৪ থেক ৫শ টাকা।
ক্রেতারা জানান, কামাল হোসেনের মুখোরোচক ঝালমুড়ি খেতে আমরা প্রতিদিন আসি। দুর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন পরিবার পরিজন নিয়ে তার মুখরোচক ঝালমুড়ি আমরা খেয়ে থাকি।
ঝালমুড়ি বিক্রেতা কামাল হোসেন বলেন, আমি কচুয়া উপজেলার চারটভাঙ্গা গ্রামে বিয়ে করি। দীর্ঘ ৭ বছর ধরে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছি। ঝাল মুড়ি বিক্রি করার জন্য উপজেলার এ প্রান্ত থেকে ও অন্যপ্রান্তে প্রতিদিন ঝালমুড়ি বিক্রি করে আসছি। ছেলে মেয়ে শিক্ষিত করতে জীবন যুদ্ধে এই ঝাল মুড়ি ব্যবসা চালিয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।