কচুয়া -গৌরিপুর আঞ্চলিক সড়কের বিভিন্ন স্থানে পিচ উঠে গিয়ে বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়ে পড়ে সড়কের বেহাল দশা।
সড়কের ও জনপথ বিভাগের এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ঢাকা ,কচুয়া,রামগঞ্জ,লক্ষীপুর,চাঁদপুর অঞ্চলের অসংখ্য যানবাহন চলাচল করে।সড়কটির সাচার এলাকার সাজিরপাড় থেকে কচুয়া পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার রাস্তার বেশীরভাগ অংশে পিচ উঠে বিশাল গর্ত সৃষ্টি হয়ে পড়েছে। কোন কোন জায়গায় পাশের অংশ ভেঙ্গে যাচ্ছে।
রাস্তাটির আকানিয়া,দোয়াটি,পালাখাল কলেজ রোড এলাকা ,উত্তার পালাখাল মোড়ে রাস্তার পিচ উঠে বড় গর্ত সৃষ্টি হয়ে পানি জমে খানাখন্দর সৃষ্টি হয়েছে। এসড়ক দিয়ে প্রতিদিনই বাস ট্রাক,সিএনজি,অটোরিক্সা,পন্যাহী যানবাহন,মোটর সাইকেল চলাচল করছে। প্রায়ই দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে বিকল হয়ে যানবাহন পড়ে থাকতে দেখা যায়। স্থানীয়রা জানান, মাঝে মধ্যে সংস্কার করলেও সড়ক ও জনপথ বিভাগের সংশ্লিষ্ট তদারকী কর্মকর্তা সঠিকভাবে তদারকী না করায় সংস্কার কাজ শেষ না হতেই পুনরায় পিচ উঠে বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়ে সড়কটি ক্রমেই জনদুভোর্গের কারন হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া বেশ কয়েকটি ঝঁকিপূর্ণ বাঁক থাকায় দুর্ঘটনা ঘটছে হরহামেশা । সঠিকভাবে সংস্কার না করায় রাস্তার মধ্য খানের অংশে পিচ উঠে ,পেটে গিয়ে সড়কটি চলাচলের অনুপযোগী হতে চলছে। কয়েক বছর পূর্বে রাস্তাটির কাজ করলেও নিন্মমানের কাচামাল ব্যবহারের কারনে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি টেকসই হচ্ছেনা। এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ বিভাগ দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-সহকারি প্রকৌশলী আবু হানিফ বলেন,সড়কের বেহাল দশার কথা স্বীকার করে বলেন সড়ক ভেঙ্গে গেলে রিফায়ারিং করা আমাদের রুটিন কাজ। অসময়ে বৃষ্টি হয়ে সড়কে পানি জমে রাস্তায় গর্ত সৃষ্টি হয়ে রাস্তায় গর্ত সৃষ্টি হয়।
রাস্তাটির টেন্ডার শেষ হয়ে ইভালুয়েশন স¤পন্ন হলে আগামী ১ মাসের মধ্যে সড়কের কাজ শুরু হবে। অচিরেই সড়কটি সংস্কার করে যান ও জন চলাচলের উপযোগী করতে যথাযথ কর্তৃক পক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলকাবাসী।