ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পরাজিত ৫ প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। নিয়মানুযায়ী নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ না পাওয়ায় তারা জামানত হারান।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ৫৪ হাজার ৯২১ ভোট পেয়ে কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মিজানুর রহমান মজুমদার প্রথম বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী এএসএম সহিদ উল্ল্যাহ মজুমদার পেয়েছেন ১ হাজার ৩৪৯ ভোট, টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী কাজী জায়েদ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক ৭৯৯ ভোট, আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আবদুল হালিম ৬৬৩ ভোট এবং মুকুট প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান পেয়েছেন ৫২৭ ভোট।
এই হিসেবে পরাজিত চার চেয়ারম্যান প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।
ফলাফল বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯ হাজার ৩২৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অন্তত ৮ হাজার ৮৯৮ ভোটের বেশি পেতে হতো।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৯ হাজার ১৫০ ভোট পেয়ে কলস প্রতীকের প্রার্থী বিবি জোলেখা নির্বাচিত হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী নাছিমা আক্তার সেলাই মেশিন প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ১১৪ ভোট।
এই হিসেবে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নাছিমা আক্তারের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। নির্বাচনে একক প্রার্থী থাকায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে এনামুল হক মজুমদার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) অভিষেক দাশ বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সংশোধিত বিধিমালা অনুযায়ী চেয়ারম্যান পদের জন্য একজন প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশনের অনুকূলে এক লাখ টাকা জমা দিতে হয়েছে। আর ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের জন্য ৭৫ হাজার টাকা জমা দিতে হয়েছে। বিধি অনুযায়ী প্রার্থীর নির্বাচনী এলাকার প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বুধবার (৫ জুন) সকাল ৮টা থেকে ছাগলনাইয়া উপজেলার ৫৪টি কেন্দ্রে ব্যালটে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। উপজেলায় মোট ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৭ হাজার ৬৪৯ জন, নারী ভোটার ৮১ হাজার ৩৫১ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার একজন।
ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পরাজিত ৫ প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। নিয়মানুযায়ী নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ না পাওয়ায় তারা জামানত হারান।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ৫৪ হাজার ৯২১ ভোট পেয়ে কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মিজানুর রহমান মজুমদার প্রথম বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী এএসএম সহিদ উল্ল্যাহ মজুমদার পেয়েছেন ১ হাজার ৩৪৯ ভোট, টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী কাজী জায়েদ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক ৭৯৯ ভোট, আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আবদুল হালিম ৬৬৩ ভোট এবং মুকুট প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান পেয়েছেন ৫২৭ ভোট।
এই হিসেবে পরাজিত চার চেয়ারম্যান প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।
ফলাফল বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯ হাজার ৩২৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অন্তত ৮ হাজার ৮৯৮ ভোটের বেশি পেতে হতো।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৯ হাজার ১৫০ ভোট পেয়ে কলস প্রতীকের প্রার্থী বিবি জোলেখা নির্বাচিত হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী নাছিমা আক্তার সেলাই মেশিন প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ১১৪ ভোট।
এই হিসেবে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নাছিমা আক্তারের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। নির্বাচনে একক প্রার্থী থাকায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে এনামুল হক মজুমদার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) অভিষেক দাশ বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সংশোধিত বিধিমালা অনুযায়ী চেয়ারম্যান পদের জন্য একজন প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশনের অনুকূলে এক লাখ টাকা জমা দিতে হয়েছে। আর ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের জন্য ৭৫ হাজার টাকা জমা দিতে হয়েছে। বিধি অনুযায়ী প্রার্থীর নির্বাচনী এলাকার প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বুধবার (৫ জুন) সকাল ৮টা থেকে ছাগলনাইয়া উপজেলার ৫৪টি কেন্দ্রে ব্যালটে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। উপজেলায় মোট ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৭ হাজার ৬৪৯ জন, নারী ভোটার ৮১ হাজার ৩৫১ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার একজন।