হৃদয় মিয়া জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার যমুনা নদীর দুর্গম চরে ক্যাপসিকাম চাষ করে চমক দেখিয়েছেন। সবজি চাষের পাশাপাশি চরে শুরু করেন উচ্চফলনশীল ক্যাপসিকাম চাষ।
হৃদয় মিয়া উপজেলার সাপধরী ইউনিয়নের চেঙ্গানিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা। তিনি ওই গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে। বেকারত্ব ঘুচিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে হৃদয়ের ক্যাপসিকামের বাগান ঘুরে দেখা যায়, যমুনা নদীতে জেগে ওঠা বিশাল চর। চারপাশে নানা রকম ফসলের চাষ হয়েছে। তার মধ্যে শত শত গাছে লাল, হলুদ ও সবুজ রঙের ক্যাপসিকাম ঝুলে আছে। একসময় এখানে নানা রকম ফসল চাষ করতেন। এখন উচ্চফলনশীল জাতের ক্যাপসিকাম চাষ করছেন। বাগানে কাজ করছেন কয়েকজন কর্মী। হৃদয় মিয়া নিজেও গাছ পরিচর্যায় কাজ করছেন। কর্মীরা কেউ কেউ ঝুড়ি নিয়ে বাগান ঘুরে পরিণত ক্যাপসিকাম তুলে রাখছেন। অনেক লোকজন এই বাগান দেখতেও আসছেন।
হৃদয় মিয়া জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার যমুনা নদীর দুর্গম চরে ক্যাপসিকাম চাষ করে চমক দেখিয়েছেন। সবজি চাষের পাশাপাশি চরে শুরু করেন উচ্চফলনশীল ক্যাপসিকাম চাষ।
হৃদয় মিয়া উপজেলার সাপধরী ইউনিয়নের চেঙ্গানিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা। তিনি ওই গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে। বেকারত্ব ঘুচিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে হৃদয়ের ক্যাপসিকামের বাগান ঘুরে দেখা যায়, যমুনা নদীতে জেগে ওঠা বিশাল চর। চারপাশে নানা রকম ফসলের চাষ হয়েছে। তার মধ্যে শত শত গাছে লাল, হলুদ ও সবুজ রঙের ক্যাপসিকাম ঝুলে আছে। একসময় এখানে নানা রকম ফসল চাষ করতেন। এখন উচ্চফলনশীল জাতের ক্যাপসিকাম চাষ করছেন। বাগানে কাজ করছেন কয়েকজন কর্মী। হৃদয় মিয়া নিজেও গাছ পরিচর্যায় কাজ করছেন। কর্মীরা কেউ কেউ ঝুড়ি নিয়ে বাগান ঘুরে পরিণত ক্যাপসিকাম তুলে রাখছেন। অনেক লোকজন এই বাগান দেখতেও আসছেন।