গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার একটি আঞ্চলিক সড়কে ডাকাতির সময় পুলিশের দুই সদস্যকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে এই ঘটনায় মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে তাঁরা আবারও ডাকাতির কাজে যুক্ত হন বলে জবানবন্দিতে জানান।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার দুটি ভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন বরগুনার আমতলী উপজেলার ঘেরাবুনিয়া গ্রামের মো. আবু তালেব (৩৫) ও মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার আউলিয়ারচর গ্রামের মো. রমজান (২৪)। গ্রেপ্তারের পর আসামিদের গাজীপুর আদালতে পাঠানো হয়। গাজীপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা ফারুকের আদালতে আসামিরা তাঁদের অপরাধ কথা স্বীকার করেছেন। এর আগে ডাকাতির ঘটনার পাঁচ দিনের মাথায় র্যাব-১ গাজীপুর ক্যাম্প ও শ্রীপুর থানা-পুলিশ চার ডাকাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছিল।
আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, একটি ডাকাতি মামলায় রমজান ও আবু তালেব দুজনই জেলে ছিলেন। তাঁরা গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জেল থেকে ছাড়া পান। এরপর মো. ইসমাইল সরদারের নেতৃত্বে তাঁরা দুজন আবারও ডাকাতি শুরু করেন। সংঘবদ্ধ এই ডাকাত দলের বেশির ভাগ সদস্য একাধিকবার ডাকাতি মামলায় জেল খেটেছে। তাঁরা জামিনে বের হয়ে আবারও আগের পেশায় ফিরে গেছেন।
৩ মার্চ শ্রীপুরের মাওনা ইউনিয়নের মাওনা-কালিয়াকৈর আঞ্চলিক সড়কের বদনীভাঙ্গা হাসিখালী সেতুর কাছে একটি ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে তিনটার দলে এই ডাকাতির ঘটনার খবর পেয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে ঘটনাস্থলে যায় শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক আলিমের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল। সেখানে পৌঁছামাত্রই ডাকাত দলের সদস্যরা পুলিশের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলে পড়ে। এতে ডাকাতদের দায়ের কোপে আহত হন শ্রীপুর থানার কনস্টেবল রুহুল আমীন ও মো. সেলিম। পরে তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হামলার সময় পুলিশের ধাওয়া খেয়ে ডাকাত দলের এক সদস্য দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় চলন্ত ট্রাকে চাপা পড়ে আহত হন।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার একটি আঞ্চলিক সড়কে ডাকাতির সময় পুলিশের দুই সদস্যকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে এই ঘটনায় মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে তাঁরা আবারও ডাকাতির কাজে যুক্ত হন বলে জবানবন্দিতে জানান।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার দুটি ভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন বরগুনার আমতলী উপজেলার ঘেরাবুনিয়া গ্রামের মো. আবু তালেব (৩৫) ও মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার আউলিয়ারচর গ্রামের মো. রমজান (২৪)। গ্রেপ্তারের পর আসামিদের গাজীপুর আদালতে পাঠানো হয়। গাজীপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা ফারুকের আদালতে আসামিরা তাঁদের অপরাধ কথা স্বীকার করেছেন। এর আগে ডাকাতির ঘটনার পাঁচ দিনের মাথায় র্যাব-১ গাজীপুর ক্যাম্প ও শ্রীপুর থানা-পুলিশ চার ডাকাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছিল।
আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, একটি ডাকাতি মামলায় রমজান ও আবু তালেব দুজনই জেলে ছিলেন। তাঁরা গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জেল থেকে ছাড়া পান। এরপর মো. ইসমাইল সরদারের নেতৃত্বে তাঁরা দুজন আবারও ডাকাতি শুরু করেন। সংঘবদ্ধ এই ডাকাত দলের বেশির ভাগ সদস্য একাধিকবার ডাকাতি মামলায় জেল খেটেছে। তাঁরা জামিনে বের হয়ে আবারও আগের পেশায় ফিরে গেছেন।
৩ মার্চ শ্রীপুরের মাওনা ইউনিয়নের মাওনা-কালিয়াকৈর আঞ্চলিক সড়কের বদনীভাঙ্গা হাসিখালী সেতুর কাছে একটি ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে তিনটার দলে এই ডাকাতির ঘটনার খবর পেয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে ঘটনাস্থলে যায় শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক আলিমের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল। সেখানে পৌঁছামাত্রই ডাকাত দলের সদস্যরা পুলিশের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলে পড়ে। এতে ডাকাতদের দায়ের কোপে আহত হন শ্রীপুর থানার কনস্টেবল রুহুল আমীন ও মো. সেলিম। পরে তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হামলার সময় পুলিশের ধাওয়া খেয়ে ডাকাত দলের এক সদস্য দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় চলন্ত ট্রাকে চাপা পড়ে আহত হন।